ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন [WHO] যে হাইপোথেসিসটি প্রত্যাখ্যান করেছেন! লিখেছেন-রিসাস, পার্ট-৪০

Don’t Take it Seriously!
আমার এ হাইপোথেসিসটি সম্পূর্ণ কাল্পনিক, হয়তো প্যারালাল ইউনিভার্সের জন্যে এটি বাস্তবও হতে পারে!



Israeli scientists: 'In a few weeks, we will have coronavirus ...




তারপর একদল বিজ্ঞানী সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো তারা পৃথিবীর মানুষকে প্রকৃতির ম্যাকানিজম শিক্ষা দেবে, তারা মানব সভ্যতাকে প্রাক্টিক্যালি Evolution শিক্ষা দেবে।তাদের চিন্তার স্লাইড ক্যালিপাস একটি ফিউচার ম্যাপিং তৈরি করলো।সেই ফিউচার ম্যাপিং অনুযায়ী তারা একটি ভাইরাসের জিনকোড প্রোফাইল আপডেট করে যে ভাইরাসটিকে তারা সমস্ত প্লানেটে ছড়িয়ে দেয়ার পরিকল্পনা করে।১৯৮১ সালে প্রকাশিত হওয়া একটি গ্রন্থে এ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের ইঙ্গিত পাওয়া যায়। ‘দ্য আইজ অফ ডার্কনেস’ নামে সেই বইটির লেখক ছিলেন ডিন কুন্তজ। তিনি লিখেছিলেন, চিনের উহান শহর থেকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে একটি ভাইরাস। ‘’ ২০০৮ সালে প্রকাশিত হওয়া একটি বই ‘এন্ড অফ ডেজ’-এ ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছিল, বিশ্বজুড়ে মহামারীর আকার ধারণ করবে নোভেল করোনা ভাইরাস। বইটির লেখক প্রয়াত সিলভিয়া ব্রাউন। সোশ্যাল মিডিয়ায় বইটির ছবি শেয়ার করেছেন কিম কার্দাশিয়ানও। বইটিতে লেখা রয়েছে, ২০২০ সালে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়বে ভাইরাস।

শুধু তাই নয় তারা সুনির্দিষ্ট করে সেই ভাইরাসের একটিভিটিজ সম্পর্কে প্রেডিকশন করতে পেরেছিল।যাতে করে বিশ্বের মানুষ মনে করে এটি একটি আধ্যান্তবিদের অতি-মানবিয়তা, যিনি প্লানেটের ফিউচার হ্যাং মেটাল ডিটেক্টর!পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ভাইরাসটি বিজ্ঞানীদের ল্যাব থেকে ২০২০ খ্রিষ্ঠাব্দে সমস্ত বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।এবং মাল্টি থাউজেন্ড মানুষকে সংক্রমিত করে।মূলত ভাইরাস গুলি ছিলো বিজ্ঞানীদের মস্তিষ্কের একটি প্লান, তারা ভাইরাসগুলির মাধ্যমে তাদের থট ফ্রিকোয়েন্সি পৃথিবীতে বিস্তার করতে চেয়েছিল, যে জন্যে তারা একটি ন্যাচরাল পোগ্রাম নির্দিষ্ট করে।তাদের পোগ্রামটি কেমন ছিলো?কী ছিলো সেই পোগ্রাম?তা বুঝার জন্যে আমাদেরকে ভাইরাসদের জীবনে সম্পর্কে একটি সিম্পল ধারণা অর্জন করা প্রয়োজন!এক্ষেত্রে প্রথমে আমরা প্রটোজোয়া প্যারাসাইটকে বিবেচনায় নিতে পারি।দ্যা গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, প্রোটোজোয়া প্যারাসাইট একজন মানুষের শরীরে প্রবেশ করার পর তার সাইকোলজিক্যাল প্যাটার্ন পরিবর্তন হয়ে যায় ।ঠিক তেমনি আমি মনে করি এই আলট্রা ভাইরাসটিও মানুষের সাইকোলজিক্যাল প্যাটার্ন অলটার করে দেয়।যেমনঃকারো মস্তিষ্কে প্রটোজোয়া সংক্রমিত হলে তারা অযথা রাগ,উত্তেজনা এবং ক্রোধ প্রকাশ করে।যদি একশত মিলিয়ন মানুষকেও প্রোটোজায়া সংক্রমিত করে তাদের সাইকোলজিক্যাল প্যাটার্ন একই হবে, তাদের বারবার চিড়িয়াখানায় যেতে ইচ্ছে করবে অথবা পোলার বিয়ারকে ফেন্স কিস করতে।তার মানে প্রটোজোয়া আক্রান্তের মাঝে একটি কমন সিন্ড্রোম সৃষ্টি করে, বিশ্বের যে প্রান্তেই থাকুক তাদের সাইকোলজিক্যাল প্যাটার্ন একই হবে, সবার মধ্যে একটি কমন সাইকোলজি কাজ করবে।একনিউম্যান নামক বোলতা যখন পিপীলিকার মস্তিষ্কে ইনজেক্ট হয় তখন তারা ঘাসের ঢগায় উঠা নামা করে, তারা একটি মনস্তাত্বিক ইলুশনে পড়ে যায় যা থেকে তারা বের হতে পারেনা এবং এ ফাঁকে পশুরা তাদের ঘাসের ঢগার সাথে খেয়ে ফেলে।পিঁপড়ে মারা যায় আর প্যারাসাইটটি পশুর অন্ত্রে বংশবিস্তার করে।একনিউম্যান ইনজেক্ট হলে সে পৃথিবীর কোটি কোটি পিপীলিকার মাঝে একটি কমন সাইকোলজি তৈরি করবে, একটি সেলফ সিমিলারিটি বা সেলফ ক্লোনিং, তারা পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকুক তাদের মনের অবস্থা একই থাকবে।আমরা জেনেছি, ক্যামোথোয়া প্যারাসাইট মাছের জিভে সংক্রমিত হয়ে তার মুখের সেই অংশটি খেয়ে ফেলে এবং ক্লোনিং এর মাধ্যমে তারা নিজেরাই মাছের জিহ্বায় পরিণত হয়ে যায়, এবং মাছদের মস্তিষ্কের সাইকোলজি তাদের ইচ্ছা মতো পরিচালিত করে।ঘাস ফড়িং এর মস্তিষ্কে যখন ন্যামাটোমর্প হেয়ারওয়ার্ম প্যারাসাইট সংক্রমিত হয় তখন তারা সাইকোলজিক্যালি পানির প্রতি গ্রেভিটি ফিল করে এবং ঝাপ দিয়ে সুইসাইড করে এবং প্যারাসাইট গুলি নির্বিঘ্নে পানিতে বংশ বিস্তার করতে থাকে।এভাবে প্রত্যেকটি প্যারাসাইট হোস্টসের মধ্যে একটি কমন সাইলজিক্যাল প্যাটার্ন তৈরি করে।আমরাও এটাও শুনেছি করোনা আক্রান্ত ব্যাক্তিরা কোরান্টাইন এবং আইসোলেশন থেকে পালিয়ে যায়।এর সম্ভাব্য কারণ হতে পারে করোনা ভাইরাস তাদের মস্তিষ্কে একাকীত্বের প্রতি প্রবল আতঙ্ক এবং ভয় তৈরি করে যা তাদের নিউরোলজিক্যালি কোয়ারেন্টাইন থেকে পালিয়ে যেতে ফোর্স করে, এবং তারা মানুষের মাঝে পালিয়ে যায় ,যার ফলশ্রুতিতে করোনা অন্যদের শরীরেও সংক্রমিত হতে পারে।

১৯৮৩ সালের আরো বহুপূর্বে ভাইরাসের জেনেটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ঐ মহান বিজ্ঞানীরা এই এভুলিউশনাল ভাইরাটিক থিমসকেই তাদের পরিকল্পনার অস্র হিসেবে ব্যাবহার করার সিদ্ধান্ত নেয়।ভাইরাসটির নাম করোনা,যেটি বর্তমানে প্রায় তিন লক্ষ মানুষকে সংক্রমিত করেছে এবং প্রত্যেকের মাঝে একটি কমন সিন্ড্রোম তৈরি করছে ,একটি বায়োলজিক্যাল সাইকোলজি কিন্তু সেই বায়োলজিক্যাল সাইকোলজি তাদের মধ্যে একটি কমন কালচার বা মিমেটিক কোড তৈরি করে।যেমনঃকরোনা সংক্রমিত হওয়ার পর সর্দিকাশি হয়, গলা ব্যাথা করে, শ্বাসকষ্ট হয় এবং ইমিউল সিষ্টেম সেই ভাইরাসটিকে প্রতিহত করতে ব্যার্থ হয় এবং ইনজেক্টেট ব্যাক্তিটি একটা সময় মারা যায়।একটি কমন কালচার।সেই কমিউনিটি পৃথিবীব্যাপী করোনার এই কমন কালচারটিকে মিডিয়ার মধ্যমে ছড়িয়ে দেয় কোনপ্রকার ফিজিক্যাল হস্তক্ষেপ ছাড়াই এবং এভাবে বায়োলজিক্যলি সমস্ত গ্লোব করোনা সংক্রমিত না হলেও মনস্তাত্বিক ভাবে পৃথিবীর আট বিলিয়ন মানুষ করোনা সংক্রমিত হয়ে যায়, তাদের প্রত্যেকের মাঝে একটি কমন কোড কাজ করে, তাদের সাইকোলজিতে কিছু কমন প্যাটার্ন কাজ করে,যেমন তারা অপরিস্কার হাতে মুখ স্পর্শ করতে পারেনা, মাস্ক পরিধান করা ছাড়া ঘর থেকে বের হতে পারেনা, তারা জনসমাবেশ বা মিছিল করতে পারেনা, তারা বিয়ে,জন্মদিন অথবা কোনো ধর্মীয় উৎসবে যোগ দিতে পারেনা, ক্রমশ পৃথিবীর সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান,ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান, রেল এবং যান্ত্রিক যোগাযোগ এবং উপসনালয়গুলি বন্ধ হয়ে যায়।সেই কমন কালচার তাদেরকে একটি নিজস্ব প্যাটার্নে চলতে সাইকোলজিক্যালি ফোর্স করে যা তাদের পক্ষে কোনোভাবেই অতিক্রম করা সম্ভব নয় কারণ অতিক্রম করলে করোনা সমস্ত পৃথিবীর সকল মানুষকে শুধু সাইকোলজিক্যালি নয়, বায়োলজিক্যালিও হ্যাক করবে!পৃথিবীতে বর্তমানে বায়োলজিক্যাল করোনা আক্রান্তের সংখ্যা তিন লক্ষের কাছাকাছি হলেও সাইকোলজিক্যালি ঐ পরিকল্পনাকারীরা পৃথিবীর আট বিলিয়ন মানুষের মস্তিষ্কে করোনা ভাইরাস ইনপুট করে দেয়, এবং ইন্টেলেকচুয়ালি তাদের সবাইকে একটি সাইকোলজিক্যাল ফ্রিকোয়েন্সিতে টিউন করে দেয়।আর এভাবেই বিজ্ঞানীদের ঐ অদৃশ্য পরিকল্পনাটি পৃথিবীর মানুষের মস্তিষ্কের একটি অংশে রুপান্তরিত হয়।তারা করোনা ভাইরাসকে আতঙ্ক হিসেবে পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিয়ে একটি কমন ইনফরমেশন মেট্রিক্স দিয়ে সেই ইন্টেলেকচুয়াল ফিউচার ম্যাপটি পৃথিবীর আট বিলিয়ন মানুষের মস্তিষ্কের ওয়েভ সাইকেলে ঢুকিয়ে দেয়।

বিজ্ঞানীরা এভাবে করোনা ভাইরাসের মাধ্যমে পৃথিবীর আট বিলিয়ন মানুষের মাঝে তাদের চিন্তাগুলি ক্লোন করে দেয়।কিন্তু ঐ নির্বোধ বিভ্রান্ত মানুষগুলি বুঝতেই পারেনা একটি ইন্টেলেকচুয়াল কমিউনিটি একটি কমন থট মেট্রিক্স দিয়ে তাদের ব্রেন ফাংশনকে ক্যামোথোয়া প্যারাসাইটের মতো কিডন্যাপ করে নিয়ে গেছে এবং তারা তাদের নিজস্ব ইচ্ছা অনুযায়ী একনিউম্যান অথবা নেমাটোমর্ফ এর মতো হোস্টদের ব্রেন ফাংশনকে একটি প্রি-ডিটারমাইন থিমস দ্বারা পরিচালিত করছে, তারা বুঝতেই পারেনি তারা এখন শুধুমাত্র এক একটি অটোম্যাটা রোবট, তাদের কোনোকিছুই করার নেই, সেই কমন সাইকোলজি তাদেরকে কোয়ারেন্টিনে যেতে বললে কোয়ারেন্টিনে যেতে হবে, যদি সেই কমন সাইকোলজিক্যাল ফাংশন তাদেরকে আইসোলেটেড হতে বলে তারা আইসোলেটেড হবে।সেই ইন্টেলেকচুয়াল কমিউনিটি যদি রাষ্ট্রের সরকার পরিবর্তন করতে চায় সরকার পরিবর্তন হয়ে যাবে, সেই ইন্টেলেকচুয়াল কমিউনিটি যদি পৃথিবী থেকে ধর্ম এবং সাম্প্রদায়িকতাকে উঠিয়ে দিতে চায় তারা তারা তাও করতে পারবে।এ পর্যন্ত আমরা মসজিদ,মন্দির,গীর্জা এবং অন্যান্য ধর্মপ্রতিষ্ঠানগুলি বন্ধ করে দিয়ে আইসোলেটেড হয়ে যাওয়ার মধ্যে টিকে থাকার বিবর্তনীয় প্রাধান্য, ধর্ম এবং ঈশ্বরের প্রতি ফান্ডামেন্টাল অবিশ্বাসকেই হিউম্যান সাইকোলজির গভীর মাত্রায় আবিষ্কার করছি।আমরা আবিষ্কার করেছি মানুষ অস্তিত্বকেই ধর্ম,বর্ণ, সম্প্রদায়,ঈশ্বর এবং পরলোকের তুলনায় অধিক প্রাধান্য দিয়ে থাকে কিন্তু বিভ্রমের কারণে তারা সেটা বুঝে উঠতে পারেনা।আমরা এটাও বুঝতে পারছি ধর্ম,সাম্প্রদায়িকতা অথবা যুদ্ধ সকলকিছুর উদ্ধে মানবতা,সকল কিছুর উদ্ধে আমাদের জীবন, আমরা অস্তিত্বশীল বলেই, আমরা চিন্তা করছি বলেই পৃথিবীর সংস্কৃতি এবং সভ্যতা অস্তিত্বশীল।আমরা আমাদের অস্তিত্বের প্রতি সংবেদনশীল হয়ে উঠেছি, আমরা সংবেদনশীল হয়ে উঠেছি স্বাস্থ্য এবং পরিবেশের প্রতি যা বিশ্বের ইকোলজিক্যাল সিষ্টেমে ভারসাম্য প্রতিষ্ঠার জন্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।অতএব আমরা সাম্প্রতিক ওয়ার্ল্ড সাইকোলজিক্যাল ফাংশন পর্যবেক্ষণ করে বিজ্ঞানীদের একটি মনস্তত্ব পরিস্কার এবং পরিচ্ছন্ন হয়ে উঠেছি আর সেটা হলো তারা আমাদের মাঝে প্রাকৃতিকভাবেই ম্যাটারিয়ালিজম,এথিজম এবং হিউম্যানিটি সৃষ্টি করতে চেয়েছে, যেটি তাদের পরিকল্পনার অনিবার্য পরিণতি, বাইনারীতে ১+১=১০ এটা যেমন অনিবার্য ঠিক তেমনি তাদের সেই কমন সাইকোলজিকে পৃথিবীর সকল মানুষ বাধ্যবাধকতামূলকভাবে মেনে নেবে এটাও ছিলো অনিবার্য!এছাড়া সেই ইন্টেলেকচুয়ালিটি চেয়েছিলো গ্রহ থেকে বিপুল সংখ্যক মানুষকে তারা ডিলিট করে দেবে, যাদের বিশেষ করে যাদের ইমিনিউ সিষ্টেম দূর্বল, একদিকে জনসংখ্যার ভারসাম্য রক্ষার জন্যে আর অন্যদিকে উচ্চক্ষমতা সম্পর্ণ জিনকোড প্রোফাইলগুলিকে কৃত্রিম নির্বাচনের মাধ্যমে পৃথিবীতে অক্ষুন্ন রাখার জন্যে তারা পোগ্রামটিকে ঠিক এভাবেই সেট করে।

মূলত সেসব বিজ্ঞানীরা ন্যাচরাল সিলেকশন প্রকৃয়াকে কৃত্রিমাবে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী মানব সভ্যতার উপর প্রয়োগ করতে চেয়েছে যেটাকে বলা হয় ইউজেনিক্স।সেই কৃত্রিম নির্বাচন আবার কয়েকটি শ্রেণীতে বিভক্তঃ ১.প্রাকৃতিকভাবেই আপডেট ইমিউন সিষ্টেম নির্বাচিত হবে। ২.করোনার জেনেটিক্যাল কোডের সাথে পাল্লা দিতে গিয়ে মানুষের জেনেটিক্যাল কোডও মিউটেড হবে, ইমিউন সিষ্টেম মিউটেড হবে, এবং মানুষের ইমিউন সিষ্টেমের সীমাবদ্ধতা বা ব্যার্থতা বুঝে উঠা সম্ভব হবে।তথা ঈশ্বর মানব দেহকে পরিপূর্ণভাবে ডিজাইন করেন নি,তাদের ইমিনিউ সিষ্টেমে মিসিং লিংক আছে যা সকলের পর্যবেক্ষণে উঠে আসবে। ৩. সাইকোলজিক্যাল কমন ফাংশনের মাধ্যমে কৃত্রিম নির্বাচন সবাইকে একটি ইন্টেলেকচুয়াল কমিউনিটির ইচ্ছাশক্তিতে রুপান্তরিত করবে এবং সেই ইন্টেলেকচুয়াল কমিউনিটি কোনোপ্রকার রাজনৈতিক নির্বাচন ছাড়াই বিশ্বের শাসন ক্ষমতা নিয়ে নেবে এবং তারা আমাদের পৃথিবীকে ঈশ্বরের মতো উচ্চমাত্রিক বুদ্ধিমত্তার সাথে পরিচালিত করবে, কোনো একটি সম্প্রদায়কে যদি ধবংস করে দিতে হয় তবে তারা তাদের ধবংস করে দেবে এবং কোনো একটি সম্প্রদায়কে যদি প্রমোট করতে হয় তবে তারা তাকে আপডেট করবে।আপনারা নিশ্চয় ইতমধ্যে শুনেছেন, চাইনিজরা করোনার প্রতিষেধক আবিষ্কার করেছে এবং তারা সুস্থ্যতাও লাভ করছে, তার মানে ইন্টেলেকচুয়াল কমিউনিটি এন্টি-ভাইরাস ভাইরাস সৃষ্টির সময়ই প্রস্তুত করে ফেলেছে।সমস্ত বিশ্ব যখন করোনার সংক্রমনে অতিষ্ঠ থাকবে এবং তাদের অর্থনৈতিক ব্যাবস্থা দূর্বল হয়ে উঠবে ঠিক তখন তারা তাদের ফিউচার প্লান তৈরি করবে, তারা নিজেদেরকে সামগ্রিকভাবে আরো আপডেট করে তুলবে, যাতে করে সমস্ত পৃথিবী অথবা সমস্ত সোলার সিষ্টেম তাদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে, তাদের কাছে দায়বদ্ধ থাকে। [এটি হতে পারে একটি সম্ভাবনা কিন্তু সেই ইন্টেলেকচুয়ালিটিকে বুঝতে চেষ্টা করতে সমস্যা তো নেই অন্তত? ]

এখন আমি আপনাদের কাছে প্রথম এবং দ্বিতীয় প্রদক্ষেপ বিশ্লেষণ করবো।আমরা জানি বিবর্তন কাজ করে ন্যাচরাল সিলেকশন অনুসারে।কিন্তু ন্যাচরাল সিলেকশন কিভাবে কাজ করে?আমরা এ প্রসঙ্গে একটি সাধারণ উদাহরণ দিতে পারি।আপনারা দেখবেন পৃথিবীতে অনেক কুকুর আছে কিন্তু কিছু কিছু কুকুর যারা দেখতে অপেক্ষাকৃত সুন্দর এবং স্বাস্থ্যবান তাদেরকে মানুষ তাদের নিজেদের জন্যে নির্বাচন করে এবং অন্য কুকুরদের পরিবর্তে তারাই সকলপ্রকার উন্নত ফ্যাসিলিটি পায়, আর এতে করে একটি বিশেষ জেনারেশনের কুকুর তৈরি হয় এবং বাকিরা সাধারণ স্তরে থেকে যায়।এছাড়া আমরা জানি প্রতি বছর একই এন্টিভাইরাস কাজ করেনা, কারণ প্রথম বছর যে এন্টি-ভাইরাসটি শরীরে প্রয়োগ করা হয় সেই এন্টি-ভাইরাসের সাথে কিছুকিছু ভাইরাসের জেনেটিক্যাল কোড প্রতিযোগীতায় টিকে যায়, যারা আপডেট জেনারেশন তৈরি করে এবং বিদ্যমান এন্টি-ভাইরাস যাদেরকে প্রতিহত করতে ব্যার্থ হয়।এভাবেই বিজ্ঞানীরা কৃত্রিম নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতি বছরই আপডেট জেনারেশনের ভাইরাস তৈরি করে।প্রাকৃতিক নির্বাচনও ঠিক এভাবে কাজ করে।আর বিজ্ঞানীরা ঠিক এ পদ্ধতিটাই আমাদের উপর প্রয়োগ করেছে, আমাদের সমস্ত পৃথিবীকে চাইনিজরা ল্যাব হিসেবে ব্যাবহার করেছে আর আমরা সবাই তাদের ল্যাবের গিনিপিগ, তারা করোনা ভাইরাস প্রয়োগ করে ল্যাবের প্রাণীদেরকে পর্যবেক্ষণ করছে, তাদের সাইকোলজি রিড করছে!মানুষ নামক এই প্রাণীদের মাঝে যাদের ইমিউন সিষ্টেম অপেক্ষাকৃত উন্নত শুধু তারাই পরবর্তী প্রজন্মের জন্যে সিলেক্টেড হবে, যাদেরকে সেই ইন্টেলেকচুয়াল কমিউনিটি তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অস্র হিসেবে অটোম্যাটা রোবটের মতোই ব্যাবহার করবে। একটা জিনিস লক্ষ করলে দেখা যাবে চাইনিজরা স্বয়ং প্রাকৃতিক ম্যাকানিজমকেই তাদের চিন্তা বাস্তবায়ন করার জন্যে হ্যাক করেছে, স্বয়ং বিবর্তন প্রকৃয়াই তাদের পক্ষে কাজ করছে, কারণ তারা বিবর্তনের ভাষা বুঝতে পেরেছে, তারা বুঝতে পেরেছে মানব সভ্যতার ভাষা।আর তাই কোনোভাবেই তাদের পরিকল্পনার সাথে পৃথিবী উত্তীর্ণ হতে পারছেনা!এ পরিকল্পনাটি সবাই পরিপূর্ণভাবে বুঝে গেলো পরিকল্পনাটিকে অতিক্রম করে ভিন্ন কিছু করার কোনো উপায় নেই, কারণ মহাকর্ষকে আমরা জানলেও স্পেসশিপ,রকেট বা বিমান ছাড়া আমরা তাকে কখনোই অতিক্রম করার চিন্তা করতে পারিনা।কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, সেই ইন্টেলেকচুয়াল কমিউনিটি এটাও জানে আমরা এই ভাইরাস থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যে কোন কোন প্রদক্ষেপ গ্রহণ করবো, মানব সভ্যতার ফিউচার তাদের মুখস্ত। কারণ এ ফিউচার তাদের নিজেদের পরিকল্পনার ভেতরেই অস্তিত্বশীল, সমস্ত মানব সভ্যতাই এখন তাদের মস্তিষ্কের ইলেক্ট্রিক্যাল সিগনাল হয়ে কাজ করছে!

দ্বিতীয় বিবর্তনটি হলো জেনেটিক্যাল মিউটেশন এবং আপডেট ইমিউন সিষ্টেম।আমরা জেনেছি, অপেক্ষাকৃত দূর্বল ইমিউন সিষ্টেম কৃত্রিম নির্বাচন প্রকৃয়ার ভেতর দিয়ে ভয়েড হয়ে যাবে।এবং যোগ্যতমরাই টিকে থাকবে কিন্তু এছাড়াও ভাইরাস আমাদের জেনেটিক্যাল সিকোয়েন্স চেঞ্জ করে দেবে, চেঞ্জ করে দিতে পারে আমাদের মস্তিষ্কের অপারেটিং সিষ্টেম, ঠিক যেমনিভাবে একনিউম্যান এবং নেমাটোমর্ফ করে থাকে।অথবা ক্যামোজোয়া প্যারাসাইটের মতো তারাও আমাদের শরীরের অংশে রুপান্তরিত হয়ে আমাদের বায়োলজিক্যাল সিষ্টেম এবং মস্তিষ্কের অপারেটিং সিষ্টেমকে তাদের নিজস্ব ইনটেনশন দ্বারা পাইলোটিং করতে পারে।মানুষের ব্রেন হবে তাদের স্পেসশিপ।আর এর মাধ্যমে তাদের ইন্টেলেকচুয়ালিটি সম্পর্কেও ধারণা পাওয়া যাবে, তারা মানুষের তুলনায় বুদ্ধিমত্তার দিক থেকে উন্নত কিনা, তাদের আই কিউ রেঞ্জ কত?অথবা তারা কী কোনো মাইক্রোস্কোপিক এলিয়েনই বা কী না!মজার ব্যাপার হলো, আমরা এলিয়েন বলতে সব সময় মানুষের মতো দেখতে প্রাণীদের বুঝি কিন্তু এমনও হতে পারে এলিয়েন মাইক্রোস্কোপিক, উচ্চক্ষমতাসম্পূর্ণ মাইক্রোস্কোপ ছাড়া এদেরকে আমরা সনাক্ত করতে পারিনা।জেনেটিক্যাল মিউটেশনের এ পর্যায়ে মানব সভ্যতা ফিজিক্যাল জগতের পরিবর্তে সাইকোলজিক্যাল জগতের দিকে বেশি যত্নশীল হয়ে উঠতে পারে, তারা সচেতন হয়ে উঠতে পারে মাইক্রোস্কোপিক জগতের প্রতি। কারো দেহে যখন করোনা সংক্রমিত হয় তখন তা সর্বপ্রথম তার গলায় আশ্রয় নেয় এবং সাথেসাথে আমাদের দেহের বায়োলজিক্যাল সফটওয়্যার তাদের রিড করে, আমাদের মস্তিষ্ক ইলেক্ট্রিক্যাল পালসেশনের মাধ্যমে আমাদের ইমিউন সিষ্টেমকে সক্রিয় করে তোলে, যেনো সে ভাইরাসের বিরুদ্ধে ইমার্জেন্সি প্রোটেকশন তৈরি করে।আমাদের ইমিনিউ সিষ্টেম আমাদের গলায় ইনজেক্টেড সেই ভাইরাসকে সে স্পোটটিতেই শেষ করে দেয়ার জন্যে পোগ্রামড হয় এবং ক্যামিক্যাল রি-একশন সৃষ্টি করে, বায়োলজিক্যাল এন্টি-ভাইরাস যা সে করে নিউট্রোফিলস অথবা টি-কিলার সেলের মাধ্যমে, এতে আমাদের শরীর প্রচন্ড উত্তপ্ত হয়ে উঠে যাকে আমরা জ্বর হিসেবে উপলব্দি করি।আমি মেডিক্যাল টার্মে না যেয়ে এখানে শুধুমাত্র এভুলিউশনাল টার্মটাই পরিস্কার করার চেষ্টা করছি।যাইহোক, আমাদের বায়োলজিক্যাল প্রোটেকশন ব্যাবস্থা আমাদের গলায় সংক্রমিত ভাইরাসদের বিপক্ষে বলপ্রয়োগ করতে গিয়ে, সেই স্পোটটিতে প্রচন্ড ব্যাথার জন্ম দেয়, আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাস প্রকৃয়াকে জটিল করে তোলে, যার প্রভাব আমাদের সমস্ত দেহের উপর পড়ে, যখন আমাদের মস্তিষ্ক সঠিকভাবে অক্সিজেন গ্রহণ করতে পারেনা তখন আমাদের সাইকোলজিক্যাল প্রোটেকশনও ক্রোনোলোজিক্যালি ভেঙে পড়তে থাকে।কিন্তু দুখ্যের ব্যাপার হলো আমাদের ইমিউন সিষ্টেম ভাইরাসদেরকে প্রতিহত করতে পারেনা কারণ এ ভাইরাস গুলি রিভার্স ট্রান্সক্রিপটেসের মাধ্যমে দ্রুত তাদের জেনেটিক্যাল কোড চেঞ্জ করে ফেলে আর এ জন্যে দেহকে আরো আপডেট ম্যাকানিজম অনুসরণ করতে হয়, আবার তাদের নতুন করে পড়তে হয়, আবার কেমিক্যাল প্রোটেকশন তৈরি করতে হয়, যা অতি-দ্রুত দেহের পক্ষে তৈরি করা সম্ভবপর হয়ে উঠেনা, যাইহোক, এরপর ভাইরাসরা আমাদের ফুসফুসে সংক্রমিত হয়, এবং আমাদের দেহের ইমিউন সিষ্টেম  ফুসফুসে ভাইরাসের বিপক্ষে টি-কিলার সেল অথবা নিউট্রোফিলস সেন্ড করে আক্রান্ত কোষ গুলিকে হত্যা করার জন্যে, কিন্তু ইমিউন সিষ্টেম ভাইরাসকে প্রতিহত করতে পারেনা বরং সে আমাদের ফুসফুসের উপরই আক্রমণ করে বসে থাকে, অনেকটা বন্ধুকের টার্গেট মিস্টেক হয়ে যাওয়ার মতো, ভাইরাসরা সম্পূর্ণ ফুসফুসটিকে দখল করে, আমাদের দেহে জ্বরের পরিধি ক্রমশ বাড়তেই থাকে, এবং ইমিউন সিষ্টেম নিজেও ফুসফুসের মধ্যে  কোয়ালিশন তৈরি করে,আক্রান্ত কোষদের হত্যা করতে গিয়ে টি-কিলার সেল অজস্র সুস্থ্য কোষকেও খুন করে ফেলে! একটা সময় আমাদের নিশ্বাস বন্ধ হয়ে যেতে চায় এবং আমাদের দেহের ইমিউন সিষ্টেম নিজেকে মৃত ঘোষণা করে!

এটা দৃশ্যমান যে ইমিউন সিষ্টেম নিজেই পরোক্ষভাবে ভাইরাসের পক্ষে চলে যায়, অতএব ভাইরাস নয়, মানুষের বায়োলজিক্যাল সিষ্টেম নিজেই নিজেকে হত্যা করে, আমাদের ব্রেন নিজেই সুইসাইড করে।রাতের অন্ধকারে মথদের যেমন লাইট বাল্বকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হতে হতে গণহারে মৃত্যু হয় ঠিক তেমনি আমাদের বায়োলজিক্যাল সিষ্টেমও ভাইরাসকে ধবংস করতে গিয়ে কলাফস করে, যা তার নিজেকেই হত্যা করে!এটা দৃশ্যমান যে আমাদের দেহের ইমিউন সিষ্টেম আমাদের রক্ষা করতে চেয়েছিলো, তার উদ্দেশ্য ছিলোনা আমরা মৃত্যুবরণ করি, তার উদ্দেশ্য ছিলোনা ভাইরাস আমাদের দেহে সংক্রমিত হোক কিন্তু তবুও সে প্রাকৃতিকভাবে তার বিপরীত কাজটাই করেছে, এটাকে রিচার্ড ডকিন্স বলেছিলেন এভুলিউশনাল মিসফায়ারিং।তার মানে এ মহাবিশ্বকে কোনো ঈশ্বর ডিজাইন করেনি যদি কোন ঈশ্বর ডিজাইন করেও থাকেন তিনি আমাদের বায়োলজিক্যাল সিষ্টেমকে ভুলভাবে ডিজাইন করেছেন।যদি ভুলভাবে ডিজাইন নাই করতেন তবে আমাদের বডি ম্যাকানিজম অন্ধের মতো কাজ করতোনা, যখন যে পরিস্থিতিতে যা করা প্রয়োজন তা করার পরিবর্তে একটি বিশেষ পরিস্থিতিতে সে একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে কাজ করতোনা।আমাদের বায়োলজিক্যাল সিষ্টেম কলাফস করে যেমন আমাদের মৃত্যু হয়েছে ঠিক তেমনি ধর্মগুলিও এভুলিউশনাল কলাফস থেকে তৈরি হয়েছে যা পৃথিবীর মানুষের মাঝে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হাঙ্গামা তৈরি করে, কোটি কোটি মানুষের মৃত্যু ঘটায়। প্যান্টাগন টাওয়ার এবং টুইন টাওয়ারে বোমা হামলা থেকে আমরা যার দৃষ্টান্ত পেয়ে থাকি।আমরা যার দৃষ্টান্ত পেয়ে থাকি রোহিঙ্গাদের উপর অমানবিক নির্যাতন থেকে, আমরা যার দৃষ্টান্ত পেয়ে থাকি বাবরি মসজিদের সেই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় এবং ভারতীয় মুসলিমদের প্রতি প্রতি পার সেকেন্ডে যে নির্যাতনের মর্মান্তিক নৃত্য পরিচালিত হচ্ছে তা থেকে আমরা এভুলিউশনাল মিসফায়ারিং এর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত পেয়ে থাকি।সে ইন্টেলেকচুয়াল কমিউনিটি করোনা ভাইরাস পোগ্রামের মাধ্যমে পৃথিবীর মানুষকে বুঝাতে চেয়েছিলো ধর্ম এবং সম্প্রদায় কতটা গুরুত্বহীন, কতটা এক্সিডেন্সিয়াল, এটি পৃথিবীর জন্যে ঠিক কতটা ক্ষতিকর তথা ধর্মগুলি সব একপ্রকার মিস-ফায়ারিং!

আমাদের সবার মস্তিষ্কে সেই কমিউনিটি একটি ইন্টেলেকচুয়ালিটি ডেভেলাপ করে দিয়েছে, আমরা একে একটি অটোম্যাটিক পাইলট পোগ্রাম, বলতে পারি, মনে করুন ২৫ এ মার্চ ২০২০ খালেদা জিয়া জেল থেকে মুক্তি পেয়েছে, এখন দেশে করোনার সংক্রমনে সবাই আতঙ্কিত, যদি সেই ইন্টেলেকচুয়াল কমিউনিটি চায় তবে তারা দেশে হরতাল,মিছিল,মিটিং এবং জন সমাবেশ তৈরি করতে পারবে এবং এতে করে দেশে করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাবে, আর সরকারের পক্ষে ক্ষমতা দখল করে থাকাটা সম্ভবপর হয়ে উঠবেনা, সমগ্র রাষ্ট্রের মঙ্গল চিন্তায় হয়তোবা সে ইন্টেলেকচুয়াল কমিউনিটি শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে বিচ্ছ্যুত হতে বাধ্য করবে!আমি শুধু এটাই বলার চেষ্টা করছি, যে সমস্ত পৃথিবীর মস্তিষ্কে একটাই ওয়েভ ফাংশন কাজ করবে, একটাই থট কাজ করবে, একটাই কমিউনিটি কাজ করবে।আর সাধারণ মানুষ গুলি মসজিদ,মন্দিরে ছোটাছুটি করবে, তারা উপাসনায় মগ্ন থাকবে, তারা সেই কমন সাইকোলজির সংক্রমনকে না বুঝেই সেটা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যে তাদের নিজস্ব চিন্তা-চেতনা অনুযায়ী নিজস্ব উপায়ে কাজ করে যাবে, আর এতে করে সেই কমন সাইকোলজি আরো দ্রুততার সাথে তাদের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের দিকে এগিয়ে যাবে!পৃথিবীর সমস্ত মানুষকে রোবটে পরিণত করার জন্যেই অত্যন্ত সুক্ষ্মতার সাথে ভাইরাসের জীবনি অনুসরণ করে মানুষের উপর ভাইরাল ম্যাকানিজম এপ্লাই করা হয়!করোনা ভাইরাসের মতো একটি ওয়েল অর্গানাইজড নিস্পাপ প্লান দিয়ে তারা সমস্ত পৃথিবীর দখল নিতে পারবে অথবা নতুন একটি নিয়ম বা ধর্ম তৈরি করে দেবে!তার মানে বর্তমানে আমরা সবাই একটি ইন্টেলেকচুয়াল সার্কিটে অন্তর্ভূক্ত হয়ে গেছি আমরা এখন বিজ্ঞানীদের চিন্তার মহাকর্ষ নিয়মে আবর্তিত হবো, আমাদের নিজস্ব কোনো ইচ্ছা নেই, তাদের ইচ্ছাই আমাদের ইচ্ছা, তাদের চিন্তাই আমাদের চিন্তা, তাদের কল্পনাই আমাদের কল্পনা, তাদের স্বপ্নই আমাদের স্বপ্ন এবং তাদের বুদ্ধিমত্তাই আমাদের বুদ্ধিমত্তা।মূলত সেই ইন্টিলিজেন্টরা একটি সাইকোলজিক্যাল আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্ট তৈরি করার চেষ্টা করেছে, পৃথিবীর সকল মানুষের মাঝে একটি আর্টিফিশিয়াল ‘’সেলফ’’ তৈরি করেছে!আর এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্ট তাদের পূর্ব পরিকল্পিত পরিবেশ এবং পরিস্থিতিগুলির প্রয়োগের উপর ভিত্তি করে সংক্রিয়ভাবে কাজ করবে।সবাই মসজিদ বন্ধ করে দেবে স্বেচ্ছায়, সবাই রাষ্ট্র লকডাউন করে দেবে স্বেচ্ছায় কিন্তু তারা বুঝবেনা তাদের ইচ্ছাশক্তিটাই একটি ইলুশন; মূলত তারা প্রত্যেকেই কয়েকশত বছর পূর্ব থেকেই বিজ্ঞানীদের নির্ধারিত মেন্টাল রোবটিক পোগ্রাম অনুযায়ী কাজ করছে! তারা সবাই এক একটি কম্পিউটার পোগ্রাম!মোট কথা তারা আট বিলিয়ন মানুষের নিউরাল ফাংশনে একটি ভার্চুয়াল কম্পিউটার সেট করে দিয়েছে আর ভাইরাসরাই সেই কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার।



Comments

Popular posts from this blog

হিগস ফিল্ড ফিবোনিশি,গোল্ডেন রেশিও সাপেক্ষে ঈশ্বরের অস্তিত্বের সম্ভাবনার একটি পরিসংখ্যান!, লিখেছেন- রিসাস, পার্ট-১০

I am Planck

টাইম প্যারাডক্স এবং ঈশ্বরের অস্তিত্বের অসম্ভাব্যতা!, লিখেছেন-রিসাস, পার্ট- ২১