বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ানক মেন্টাল ডিজ-অর্ডার এবং বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ! লিখেছেন- রিসাস, পার্ট-৩৬

            





এলিস ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড



এটি একটি সাই-ডিজিজ।যেটি রোগীর মস্তিষ্কে ফ্যান্টাসি তৈরি করে।কিন্তু এলিসের মধ্যে একটি রয়েছে যেটি অত্যন্ত ভয়ানক চরিত্রের সৃষ্টি করে যাকে বলা হয় টোড সিন্ড্রোম।এলিস হলো এমন একটি মানসিক ব্যাধী যা তার চারপাশের বাস্তবতাকে বিকৃত করে দেয়। এ রোগে আক্রন্তের সিন্ড্রোম হলো এরা অনেক সময় নিন্ম কম্পাঙ্কের শব্দ শুনে এবং কখনো কখনো অনেক উচ্চকম্পাঙ্কের।এছাড়াও তারা কখনো কখনো বিশ্বের কোন অবজেক্টটে অনেক বিশাল করে দেখে এবং কখনো কখনো একেবারেই ক্ষুদ্র।তাদের মস্তিষ্ক রিয়েলিটিকে জুম ইন এবং জুম আউট করতে পারে।এছাড়াও তারা সেন্স অব ভেলোসিটি এবং সেন্স অব টেক্সার হারিয়ে ফেলে।এই ভয়ানক মানসিক ব্যাধীতে আক্রান্ত ব্যাক্তি এমনকি নিজের দেহের ইমেজ পর্যন্ত বিকৃত করে তোলে।এলিস ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড রোগটি খুবই দূর্ল্ভ।এর উপর স্ট্যাডি করে দেখা গেছে কেবলমাত্র ব্রেন টিউমার এবং অতীতে ড্রাগ হিস্টরি আছে এমন ব্যাক্তিদের মধ্যে এ এলিসের সিন্ড্রোম পাওয়া গেছে।





এলিয়েন হ্যান্ড সিন্ড্রোম[Alien Hand Syndrome]



এটি এমন একটি মানসিক ব্যাধী বা সাই-সিন্ড্রোম যেখানে আক্রান্তের একটি হাত অথবা শরীরের অন্য কোনো অঙ্গ তার মস্তিষ্কের নিয়ন্ত্রণের মধ্যে থাকেনা।বিশেষ করে এলিয়েন হ্যান্ড সিন্ড্রোম আক্রান্ত রোগীর হাত বা হাতের তালু নিজের ইচ্ছায় নিজেই চলে, ঠিক যেন হাতটির আলাদা একটি মন আছে, এবং সেটি নিজেই চিন্তা করছে!মাঝেমাঝে হাতটি প্রচন্ডশক্তিতে রোগীর নিজের গলাটিপে ধরে অথবা অন্যকারো শ্বাসরোধ করে হত্যা করতে চায়।রোগীর মস্তিষ্ক কোনভাবেই সেই হাতটিকে কন্ট্রোল করতে পারেনা, যেনো হাতটি তার নয় অন্য কারো, অথবা হাতটিকে কোন এলিয়েন পরিচালনা করছে এবং সে এটি তার নিজের উদ্দেশ্যে পূরণের জন্যে ব্যাবহার করছে।রোগীর শরীরে একসাথে দুটি মন কাজ করে।একটি মন তার সমস্ত শরীরের সাথে রিলেটেড আর অন্যটি হ্যান্ড মাইন্ড যা তার ইচ্ছায় পরিচালিত নয়।সাধারণ এলিয়েন হ্যান্ড সিন্ড্রোম সাই-ফাই তথা ফিকশনাল মুভি গুলিতেই দেখা যায় । ক্রেটজফেল্ড-জ্যাকোব ডিজিজ এবং আলজেইমার ডিজেজ আক্রান্তদের মস্তিষ্ক সার্জারী করার করার পর যদি দুটি হেমিস্ফিয়ার আলাদা হয়ে যায় তবে সাধারণত এলিয়েন হ্যান্ড সিন্ড্রোম দেখা দেয়।






এপোটেমনোপিলা [Apotemnophilia ]




এটি এমন একটি নিউরোলজিক্যাল ডিজিজ যেখানে আক্রান্ত নিজের শরীরের সুস্থ্য অংশগুলি কেটে ফেলে দেয়ার জন্যে তীব্র আকাঙ্ক্ষা অনুভব করে।মস্তিষ্কের রাইট প্যারিটরিয়াল লোব ডেমেজ হয়ে গেলে সাধারণ এ ধরণের মেন্টাল ডিজ-অর্ডার দেখা দেয়।গবেষণায় দেখা গেছে অপারেশনের মাধ্যমে এদের শরীর থেকে দুটি সুস্থ্য পা সম্পূর্ণভাবে বিচ্ছিন্ন করে ফেলার পরও তারা আনন্দ অনুভব করছে।



বোনথ্রপি [Boanthropy ]







বোনথ্রপি এমন একটি মানসিক গোলযোগ যেখানে একজন রোগী নিজেকে গাভী বা গরু মনে করে এবং সে গরুদের সাথে একসাথে ঘাস খায়, ঘন্টার পর ঘন্টা মাঠে ঘুরে বেড়ায়।তারা কোনোকিছুতেই বুঝতে পারেনা তারা আসলে কী করছে যখন তারা গরুর চরিত্রে অভিনয় করে যা গবেষকদের সিদ্ধান্ত আসতে বাধ্য করেছিলো যে –বোনথ্রপিরা সে সময় স্বপ্নময় অবস্থায় থাকে অথবা কোন না কোনভাবে তাদের মস্তিষ্ক হিপনোটাইজড হয়।কারণ একমাত্র স্বপ্নের মধ্যেই আমরা বাস্তবতাকে ভুলে যাই।মজার ব্যাপার হলো বাইবেলেও এ রোগটির কিছু সিন্ড্রোম লিখা আছে।






ক্যাপগ্রাস ডিলুশন [Capgras Delusion ]





ক্যাপগ্রাস ডিলুশন এমন একটি মানসিক ব্যাধী যেখানে একজন সাইকি মনে করে তার চারপাশের সব মানুষগুলিই ছদ্মবেশ ধারণ করেছে।তারা মনে করে তাদের প্রতিবেশি এবং বন্ধুরা তাদের চেহারাকে নকল করে তার চারদিকে ঘুরে বেড়াচ্ছে।জোসেফ ক্যাপগ্রাসকে পর্যবেক্ষণ করার পর একজন ফ্রেন্স সাইকিয়াট্রিস্ট সর্বপ্রথম এই ডাবল ইলুশন দেখে বিষ্মিত হয়ে উঠেন।তিনি কিছুতেই বুঝতে পারছিলেন না একজন ব্যাক্তির মস্তিষ্ক কিভাবে সবাইকে ডুপ্লিকেট মনে করছে!৭৪ বছর বয়সী ক্যাপগ্রাস একদিন আকষ্মিক মনে করতে শুরু করলো তার স্বামী কোন কারণে ছদ্মবেশেই তার চারদিকে ঘুরে বেড়াচ্ছে।ক্যাপগ্রাস ডিলুশন তাদের মাঝেই দেখা যায় যারা ট্রামা আক্রান্ত এবং যাদের মস্তিষ্কে ডেমেন্টিয়া, সিজোফ্রেনীয়া অথবা এপিলেফসি ধরা পড়েছে।





ক্লিনিক্যাল লায়ক্যনট্রপি [Clinical Lycanthropy]





বোনট্রপির মতোই এটিও একটি মেন্টাল ডিস-অর্ডার যেখানে একজন আক্রান্ত মনে করে তার পশু-পাখিতে মিউটেট হওয়ার ক্ষমতা আছে।বিশেষ করে ভাল্লুকে।ক্লিনিক্যাল লায়কেনট্রপিতে আক্রান্ত হওয়ার পর একজন রোগী বিভিন্ন প্রাণীর চরিত্রে অভিনয় করতে থাকে এবং বনে জঙ্গলে পালিয়ে যেতে চায়।



কোস্টার্ড ডিলুশন [Cotard Delusion]






কোস্টার্ড ডিলুশন [Cotard Delusion] কোস্টার্ড ডিলুশন আক্রান্ত মানসিক রোগীরা মনে করে তারা মৃত শরীর নিয়ে চলাচল করছে বা ওয়াকিং ডেড/গোস্ট।তাদের মধ্যে ডিলুশন তৈরি হয় যে তারা মৃত্যুর পর হাঁটছে এবং শরীর পোঁচে যাচ্ছে অথবা শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গগুলি বিগলিত হয়ে পড়ে যাচ্ছে। ১৯৮০ সালে নিউরোলজিস্ট জুলস কোস্টার্ড প্রমাণ করেছিলেন-সৌভাগ্যবশত এ রোগটি খুবই দূর্লভ।অধিক প্রচারিত কোস্টার ডিস-অর্ডার ঘটেছিলো হাইতাইয়ে যেখানে একজন ব্যাক্তি মনে করতো সে এইডস আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে এবং মৃত্যুর পর সে বর্তমানে নরকে আছে।




ডায়োজিন সিন্ড্রোম [Diogenes Syndrome]





এ মানসিক ডিজ-অর্ডারটির নাম রাখা হয়েছে গ্রীক দার্শনিক ডায়োজিনের নামে।ডায়োজিন সিন্ড্রোমে আক্রান্ত ব্যাক্তিরা রাস্তা অথবা অন্যদের ঘরবাড়ী থেকে বিক্ষিপ্ত জিনিস পত্র খুজতে পছন্দ করে।যেমন- বিভিন্ন রকমের বোতল,জামাকাপড়, পরিত্যাক্ত যন্ত্রপাতি,জুতা এবং বই-খাতা ইত্যাদি।তারা কিছুতেই নিজেদের মস্তিষ্কের ইচ্ছাকে কন্ট্রোল করতে পারেনা।এদের লজ্জাবোধ নষ্ট হয়ে যায়।



ডি-এসোসিয়েটিভ আইডেন্টিটি ডিস-অর্ডার [DID]



এটি মাল্টিপল ক্যারেক্টারিস্টিক ডিস-অর্ডার নামেও পরিচিত, এটি অত্যন্ত ভয়ানক একটি মানসিক ব্যাধী।যা রহস্যময় মুভি এবং টেলিভিশন শো গুলিতে দেখানো হয় কিন্তু এ রোগটি সম্পর্কে চুড়ান্তভাবে ভুল ধারণা রেখে।প্রায় ১পার্সেন্টেরও কম মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হয়।মাল্টিপল ক্যারেক্টারিস্টিকরা একইসাথে কয়েকটি চরিত্র চাষাবাদ করে কখনো কয়েক ঘন্টা অথবা কখনো আবার কয়েক বছর পর তারা তাদের চরিত্র বদলে ফেলে।কখন যে তাদের নতুন চরিত্রের সুইচ অন হবে তা কেউই বলতে পারবেনা।এজন্যে ডি-এসোসিয়েটিভ আইডেন্টিটি ডিস-অর্ডার আক্রান্ত রোগীরা নর্মাল জীবন যাপন করতে পারেনা তাদেরকে সাইকিয়াট্রিক ইনস্টিটিউশনে রাখা হয়।



ফ্যাক্টিটিউয়াস ডিস-অর্ডার[Factitious Disorder]



ফ্যাক্টিটিউয়াস আক্রান্ত সাইকিরা সবসময় কৃত্রিমভাবে তাদের শরীরে রোগ তৈরি করে রাখে, তারা সবসময় নিজেদের শারীরীকভাবে অসুস্থ্য মনে করে তথা রোগের ভান করে।যেটাকে Obsession with sickness বলা যায়।মূলত তারা ডাক্তারি ট্রিটমেন্ট পাওয়ার জন্যে আসক্ত আর এই আসক্তি দূর করতেই তারা অসুস্থ্যতার অভিনয় চালিয়ে যায় এবং এক হসপিটাল থেকে অন্য হসপিটালে জাম্পিং করে।যেহেতু এটি কোন রোগই নয় তাই এ রোগের কোন ট্রিটমেন্ট ডাক্তাররা করতে পারেনা, কোন হসপিটালেই তাদেরকে সুস্থ্য করা সম্ভব হয়না,এককথায় এ রোগটির কোন নিরাময় নেই।অতীতের ট্র্যামা অথবা ভয়ানক অসুস্থতার অভিজ্ঞতা যখন মস্তিষ্কের মধ্যে গভীরভাবে গেঁথে যায় ঠিক তখনই এ ধরণের মানসিক ব্যাধী তৈরি হয়।এ রোগটির কোন নিরাময় না থাকলেও সাইকোথেরাপির মাধ্যমে এটিকে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।


ক্লুবার বুসি সিন্ড্রোম [Kluver-Bucy Syndrome]





এ রোগে আক্রান্ত ব্যাক্তিরা বই-খাতা-বৃক্ষ-গাড়ী অথবা দেয়ালের প্রতি সেক্স অনুভব করে।বিশেষ করে জীবনহীন অবজেক্টের প্রতি এদের গভীর সেক্স কাজ করে।এ রোগে আক্রান্ত ব্যাক্তিরা মাঝেমাঝে পরিচিত ব্যাক্তি এবং বস্তুর মধ্যে পার্থক্য তৈরি করতে পারেনা।অটোমোবাইলকেই হয়তো সে নিজের গার্লফ্রেন্ড মনে করে।গবেষকরা মনে করেন ক্লুবার বুসি সিন্ড্রোম মেমরি লসের কারণে হয়ে থাকে, তবে এ রোগটি নির্ণয় করা খুবই দুষ্কর, তাদের মতে, মস্তিষ্কের টেম্পোরাল লোব যদি কোন কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তবে এ ধরণের মানসিক ব্যাধী দেখা দিতে পারে।


অবসেসিভ কম্পুলসিভ ডিস-অর্ডার [Obsessive Compulsive Disorder]





ওসিডিকে বিভিন্নভাবে ক্যারাক্টারাইজড করা যায়, বিশেষ করে এ ধরণের মানসিক রোগীরা প্রচন্ড আতঙ্ক অনুভব করে, দুশ্চিন্তা করে এবং সবসময় দুশ্চিন্তা করে।এরা একটি কাজকে বারবার রিপিট করতে থাকে।যেমন আপনি যদি তাদেরকে একটি শব্দ লিখতে দিন তবে তারা সেটিকেই সারাদিন কপিপেস্ট করতে থাকবে।বিজ্ঞানীরা এখনো ওসিডির সঠিক কারণ নির্ণয় করতে পারেন নি, তবে তারা মনে করেন মস্তিষ্কের কিছু ক্যামিকাল এর জন্যে দায়ী।


প্যারিস সিন্ড্রোমঃ



এ আজব মানসিক ভারসাম্যহীনতাটি প্যারিস ভ্রমণ করার সময় সৃষ্টি হয় যা একজন ব্যাক্তিকে প্যারিস ভ্রমণের সময় একেবারেই দুর্দমনীয় করে তোলে।মজার ব্যাপার হলো, এ মানসিক সমস্যাটি বিশেষ করে জাপানি ভ্রমণকারীদের মধ্যেই বেশি পরিলক্ষিত হয়। জাপানি ট্রাভেলারসদের মধ্যে এটি একেবারেই কমন।কমপক্ষে ছয় মিলিয়ন জাপানি প্রতি বছর প্যারিস ভ্রমণ করে এবং কয়েক ডজন কেস পাওয়া যায় যেখানে মানসিক রোগীরা উত্তেজনা,ডি-পারসোনালাইজেশন, ডি-রিয়েলাইজেশন, হেলোচিনেশন এবং তীব্র ডিলুশনের অভিজ্ঞতা অনুভব করে যা দ্বারা প্যারিস সিন্ড্রোমকে ক্যারেক্টারাইজড করা হয়।অধিকাংশ লোক যারা প্যারিস সিন্ড্রোমে আক্রান্ত হয় তাদের মস্তিষ্কে অতীতের কোন মানসিক সমস্যার রেকর্ড নেই।অনেক গবেষক এই নিউরোলজিক্যাল ট্রিগারের কারণ হিসেবে





language barrier, physical and mental exhaustion কে দায়বদ্ধ করেন।আবার অনেক গবেষক মনে করেন, প্যারিসের রিয়েলিটির সাথে আইডিয়ালাইজড ভার্সনকে কম্পেয়ার করতে গিয়েও এ ধরণের সিন্ড্রোম দেখা দেয়।



রি-ডুপ্লিকেট এমনেসিয়া [Reduplicative Amnesia ]



কখনো কী আপনার মনে হয়ছে আপনি যে স্থানটিতে দাঁড়িয়ে আছেন সেটি আসল স্থান নয়?অথবা আপনি সারাজীবন যে ঘরটিতে বসবাস করেছেন সেই ঘরটিকেই কী কখনো আপনার নিকট ডুপ্লিকেট মনে হয়েছে?হ্যা!এমনই একটি ডিলুশন সৃষ্টি হয় রি-ডুপ্লিকেট এমনেসিয়া আক্রান্ত মানসিক রোগীদের মস্তিষ্কে!ক্যাপগ্রাস ডিলুশনে আক্রান্ত রোগীরা তাদের চারপাশের মানুষগুলিকে ডুপ্লিকেট মনে করে কিন্তু রি-ডুপ্লিকেট এমনেসিয়ায় আক্রান্ত সাইকির মস্তিষ্কে লোকেশনগুলিকে ডুপ্লিকেট মনে হয়।সে লোকেশন সম্পর্কে সবসময় সংশয়ে থাকে, তার পরিচিত স্থানগুলিই তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে!এ ধরণের এমনেসিয়া বিভিন্নভাবেই তৈরি হতে পারে।কখনো কখনো তার কাছে মনে হতে পারে একটি লোকেশন একসাথে দুটো স্থানে উপস্থিত।সে পৃথক করতে পারেনা, যে সে এই লোকেশনটিতে আগে কখনো এসেছে নাকি এখনই দাঁড়িয়ে আছে!১৯০৩ সালে সর্বপ্রথম নিউরোলজিস্ট আর্নল্ড পিক রি-ডুপ্লিকেট এমনেসিয়া টার্মটি ব্যাবহার করেন আলজেমিয়াকে ব্যাখ্যা করার জন্যে।বর্তমানে এ মানসিক সমস্যাটি টিউমারের রোগী,ডিমেন্টিয়া, ব্রেন ইনিজুরি এবং অন্যান্য সাইকিয়াট্রিক ডিস-অর্ডার আক্রান্ত রোগীদেরর মাঝে দেখা যায়!


স্ট্যান্ডাল সিন্ড্রোম [ Stendahl Syndrome]





এটি একটি টেম্পোরাল মেন্টাল ডিস-অর্ডার।দীর্ঘক্ষণ একজায়গায় দাঁড়িয়ে অনেক বেশি পরিমাণের চিত্রকল্প দেখলে এ মানসিক সমস্যাটি দেখা দেয়।অথবা এমন কোন স্থানে দাঁড়িয়ে থাকলে যেখানকার পরিবেশ চুড়ান্ত মাত্রায় সুন্দর।গবেষকরা বলেন, those who experience this odd, yet scary mental disorder report sudden rapid heartbeat, overwhelming anxiety, confusion, dizziness, and even hallucinations।



ঊনিশ শতকে ফ্রেন্সের একজন রাইটার এ মানসিক সমস্যাটির নামকরণ করেন ফ্লোরেন্স ভ্রমণের সময় যিনি এ অভিজ্ঞতাটি ১৮১৭ সালে অর্জন করেছিলেন।








তথ্যসুত্রঃ
1.15 Scariest Mental Disorders of All Time


2. World Health Organization


3.Common Mental Health Disorders - NCBI


4.A List of Psychological Disorders - Verywell Mind


5.Mental Health Conditions - NAMI


[ https://www.google.com/url?sa=t&rct=j&q=&esrc=s&source=web&cd=13&cad=rja&uact=8&ved=2ahUKEwjqkM-5zYnpAhUNILcAHVpdDScQFjAMegQIBBAB&url=https%3A%2F%2Fwww.who.int%2Fnews-room%2Ffact-sheets%2Fdetail%2Fmental-disorders&usg=AOvVaw3vyhOh1MtUQsiTYPgW58vu]


3.https://www.google.com/url?sa=t&rct=j&q=&esrc=s&source=web&cd=11&cad=rja&uact=8&ved=2ahUKEwjqkM-5zYnpAhUNILcAHVpdDScQFjAKegQIAhAB&url=https%3A%2F%2Fwww.talkspace.com%2Fblog%2Fthe-top-five-most-common-mental-illnesses%2F&usg=AOvVaw0KBRuWpfppazlKFoIlLSN5



Comments

  1. খুবই সুন্দর লেখা। বহু তথ্যবহুল লেখা। শুভ কামনা। 💙

    ReplyDelete

Post a Comment

Popular posts from this blog

হিগস ফিল্ড ফিবোনিশি,গোল্ডেন রেশিও সাপেক্ষে ঈশ্বরের অস্তিত্বের সম্ভাবনার একটি পরিসংখ্যান!, লিখেছেন- রিসাস, পার্ট-১০

I am Planck

টাইম প্যারাডক্স এবং ঈশ্বরের অস্তিত্বের অসম্ভাব্যতা!, লিখেছেন-রিসাস, পার্ট- ২১