প্যারা সাইকোলজিক্যাল ফিউচার ট্রাভেল এবং এম পি ডি, লিখেছেন- রিসাস-৩১



Living with multiple personality disorder in Russia - Russia Beyond


আমি ঘুমুচ্ছিলাম একটি বিল্ডিং এর সেকেন্ড ফ্লোরে।কিন্তু আকষ্মিক আবিষ্কার করলাম আমি একই বিল্ডিং এর থার্ড ফ্লোরে এদিক ওদিক ছুটে বেড়াচ্ছি।ঠিক সে সময় টেবিলে স্টিফেন হকিংসের দ্যা গ্রেন্ড ডিজাইন গ্রন্থটি আমার চোখে পড়ে, এবং তার পাশে একটি টেবিল ল্যাম্প।স্বপ্নটি ভেঙে যায়, এবং আমি বুঝতে পারি আমি সেকেন্ড ফ্লোরে শুয়ে আছি, থার্ড ফ্লোরে নয়।কিন্তু আইনস্টাইনের থিওরি অব রিলিটিভিটি ভায়োলেট করে আমার মস্তিষ্ক একইসাথে এবং একইসময় দুটি লোকেশনে কিভাবে উপস্থিত হতে পেরেছিলো?থার্ড ফ্লোর,গ্রেন্ড ডিজাইন,টেবিল অথবা টেবিল ল্যাম্প সবকিছুই কী আমার ঘুমন্ত মস্তিষ্কের নিউরো-ক্যামিক্যাল একটিভিটিজ ছিলো?সবকিছুই কী হেলিচুনেশন ছিলো?টেবিল,ল্যাম্প,স্পেস এবং টাইম সবকিছুই কী তৈরি হয়েছে ব্রেন ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ইম্পালসেশন থেকে?কোনো টেবিল নেই, কোনো চেয়ার নেই, কোনো থার্ড ফ্লোর নেই, পুরোটাই কী শুধু ইলেক্ট্রিক্যাল পালসেশন?প্রাচীন ধর্মগ্রন্থ গুলিতে  এমন অজস্র দৃষ্টান্ত স্থাপন করা হয়েছে যেখানে বলা হয় মুনি ঋষিরা একইসাথে এবং একইসময় বিভিন্ন স্থানে লোকেট করতে পারতো। বি-লোকেশন।এমনকি কোয়ান্টাম ফিজিক্স উদ্ভাবনের বহু পূর্ব থেকেই এই মিথ গুলি ধর্মীয় কাস্টমজুড়ে প্রচলিত।এখনো সূফি মিস্টিকরা বিশ্বাস করে তাদের মধ্যে এমন অনেকে আছেন যারা আইনস্টাইনের থিওরি অব রিলেটিভিটি লঙ্গন করে একইসাথে এবং একই সময় একাধিক লোকেশনে উপস্থিত থাকতে পারেন ঠিক যেমনি একসাথে একাধিক লোকেশনে উপস্থিত থাকতে পারে কোয়ান্টাম টানেলিং এর মধ্য দিয়ে পার্টিকেলগুলি!যদি একজন ব্যাক্তির পক্ষে থিওরি অব রিলেটিভিটি লঙ্গন করে কোয়ান্টাম পার্টিকেলদের মতো মাল্টিপল লোকেশনে উপস্থিত থাকা সম্ভব হয় তবে অবশ্যই তার পক্ষে সম্ভব ‘’’’ অব গ্রেভিটিকে লঙ্গন করে মহাশূন্যে ভেসে থাকা।ভারতের সত্য সাইকে নিয়ে এমন অনেক মিথ প্রচলিত রয়েছে যদিও এর কোনটাই একেবারে বিশ্বাসযোগ্য নয়যোক্তিকভাবে আমি বিশ্বাস করতে পারিনা যে মিথগুলি সত্য,আবার আমি এটাও বলতে পারিনা যে কোয়ান্টাম ফিজিক্স উদ্ভাবনের বহু পূর্বে তারা গল্পগুলি তৈরি করেছেন সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তির উপর!যেহেতু মানব সভ্যতার হাজার হাজার বছরের কাস্টমের সাথে আধুনিক কোয়ান্টাম ফিজিক্সের ইনফরমেশনগুলি সাংস্কৃতিক তথ্য হিসেবে অন্তঃর্ভুক্ত  ছিলো, অতএব আমাকে স্বীকার করতেই হবে যে এর সাথে বিজড়িত রয়েছে প্যারা-সাইকোলজিক্যাল কোনো বাস্তবতা, মানুষ যেকোনো উপায়ে ডাবল স্লিট এক্সপেরিন্ট উদ্ভাবনেরও বহু শত বছর পূর্বেই সাইকোলজিক্যালি কোয়ান্টাম বাস্তবতাকে অনুধাবন করতে পেরেছিলো যা বিভিন্ন সংস্কৃতি, প্রথা এবং ধর্মীয় আচরণের ভেতর দিয়ে প্রকাশিত হয়।কোয়ান্টাম ফিজিক্স সাংস্কৃতিক ইতিহাস থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো বাস্তবতা নয়।আমাদের দেহের অনু-পরমাণু গুলি যেমন গ্যালাক্সির নক্ষত্র থেকে এসেছে ঠিক তেমনি আমাদের ভাষা, সংস্কৃতি, প্রথা, ধর্ম এমনকি আমাদের চিন্তার প্যাটার্ন সবকিছু মানব সভ্যতার বিবর্তনীয় ইতিহাস থেকেই রিসাইকেল করা।আমার মস্তিষ্কের একটি সিঙ্গেল চিন্তার অস্তিত্বও খুঁজে পাওয়া অসম্ভব যেটা আমার ঠিক যেমনি আমার দেহে একটি পরমাণুর অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া অসম্ভব যেটি আমার!অতএব হাজার হাজার খ্রিষ্ঠাব্দের বুকজুড়ে যে চিন্তাগুলি একটি ব্রেন থেকে আর একটি ব্রেনে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে প্রবাহিত হচ্ছিলো, কোয়ান্টাম ফিজিক্স তারই বৈজ্ঞানিক সংস্করণ।যাইহোক, স্বপ্নের কথায় ফিরে আসিতারপর আমি ঘুম ভাঙার পর সরাসরি থার্ড ফ্লোরে চলে যাই এবং দেখি, টেবিলের উপর স্টিফেন হকিংসের গ্রেন্ড ডিজাইন পড়ে আছে কিন্তু কোনো টেবিল ল্যাম্প নেই।অথচ আমি স্বপ্নে একটি ল্যাম্পও দেখেছিলাম।তার মানে স্বপ্ন জগতের একটি ইনফরমেশন বাস্তবে মিস্টেক হয়ে গেছে।আমি কিছুক্ষণ অপেক্ষা করি, তারপর আকষ্মিক দেখি আমার আন্টি একটি ল্যাম্প এনে টেবিলে রাখলেন।এবার ভাবুন,পর্যবেক্ষণ  কী দাঁড়ালো?হলোগ্রাফিক প্রিন্সিপালের অন্যতম সাপোর্টারদের মতে, মাঝেমাঝে আমরা স্বপ্নে কমপ্লেক্স ইনফরমেশন দেখতে পাই, বাস্তবতার কমপ্লেক্স ইমেজ।মনে করুন, আপনি স্বপ্নে দেখেছেন শনিবারে আইফেল টাওয়ারের উপর দিয়ে একটি দুটি রকেট উড়ে যাবে কিন্তু শনিবারে আইফেল টাওয়ারের উপর দিয়ে কোনো রকেট উড়ে যায়নি, উড়েছিলো রবিবারে, সেদিন দুটি হেলিকপ্টার উড়েছিলো আইফেল টাওয়ারের পাশে।তাহলে আপনার স্বপ্ন কী মিথ্যা?বিজ্ঞানীদের মতে, মাঝেমাঝে আমরা একটি নির্দিষ্ট সময়ের স্বপ্নের মধ্যে অন্য সময়ের ইনফরমেশন পেয়ে যাই, কিন্তু আমরা সময়কে পৃথক করতে পারিনা।যেমন- আমি টেবিলের উপর গ্রেন্ড ডিজাইন গ্রন্থটি দেখেছি ঠিকই কিন্তু ল্যাম্পপোস্টটি বাস্তব জগতে প্রকাশ হতে আমার আন্টির জন্যে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়েছিলো যা ছাড়া অবশিষ্ট তথ্যটি ম্যাটারিয়ালাইজ হচ্ছিলোনা , স্বপ্নে মাঝেমাঝে এমন কিছু ইনফরমেশন ঢুকে পড়ে যেগুলি হয়তোবা অন্যকোনো সময় বাস্তব হবে, সেজন্যে আমরা একটি স্বপ্নের সকল তথ্যকে বস্তব হতে দেখিনা, কিছু গড়মিল থেকে যায়, এর কারণ হলো আগামীকাল যে স্বপ্নটি বাস্তব হবে বলে আপনি নির্দেশনা পেয়েছেন সেই স্বপ্নটির মধ্যে হয়তোবা এক বছর পর বাস্তব হতে পারে এমন কিছু ইনফরমেশন ঢুকে পড়েছিল!কারণ ইনফরমেশন গুলি থাকে হলোগ্রাফিক তরঙ্গে।এ তরঙ্গগুলি অনুবাদ করতে গিয়ে অনেকেই গড়মিল করে ফেলে আর জন্যে স্বপ্নের বাস্তবতার মধ্যেও গড়মিল দেখা দেয়!একটি মানুষের পক্ষে একইসময় এবং একইসাথে দুটি আলাদা লোকেশনে উপস্থিত থাকা সম্ভব?যেমন- একজন ব্যাক্তি নদীতে সাঁতার কাটছে, আবার একই ব্যাক্তি একইসময়  জাতির সংঘের মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে!এমনটা কী সম্ভব?কোয়ান্টাম থিওরি অনুসারে, সুপারপজিশনে বা শ্রডিঙ্গারের বাক্সে একটি বিড়াল পর্যবেক্ষকের মস্তিষ্কে  একইসাথে এবং একইসময় জীবিত এবং মৃত উভয় সম্ভাবনাই গ্রহণ করে যদি না পর্যবেক্ষক বাক্সটির দরজা উন্মোক্ত করে।তার মানে, একজন ব্যাক্তির পক্ষে একইসময় এবং একইসাথে জাতিসংঘের মহাসচিব এবং সাঁতারু হওয়া সম্ভব না হলেও একটি কোয়ান্টাম পার্টিকেলের পক্ষে ঠিকই সম্ভব!
কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, একজন ব্যাক্তির পক্ষে একই সময় এবং একইসাথে একাধিক লোকেশনে থাকা সম্ভব না হলেও সাইকোলজিক্যালি সে মাল্টিপল ক্যারেক্টারে বাউন্স করতে পারে।মনবিজ্ঞানে যে পেনোমেননকে বলা হয় , মাল্টিপল ক্যারেক্টারিস্টিক ডিজ-অর্ডার।মাল্টিপল ডিস-অর্ডারে আক্রান্ত ব্যাক্তিরা তাদের ব্যাক্তিগত আত্মসচেতনতা হারিয়ে ফেলে, তারা বুঝতেই পারেনা তাদের মধ্যে অস্বাভাবিক কিছু ঘটছে, একই ব্যাক্তি যে কিছুক্ষণ পূর্বে জাতিসংঘের মহাসচিবের চরিত্রে অভিনয় করেছিলো কিছুক্ষণ পরই তার মস্তিষ্কে কনভার্ট হয়ে যায় রবীন্দ্রনাথে!একের পর তারা এক একটি বিকল্প চরিত্রে সুইপ করছে, নিরবিচ্ছিন্নভাবে যা তাদের মধ্যে একপ্রকার এমনেসিয়া বা স্মৃতিবিলোপ অবস্থা,
কনফিউশন অথবা বেক আউট স্পল তৈরি করছে।কিছুকিছু এমপিডির গড়পড়তা -৩০।তথাকথিত মাল্টিপলরা একসাথে শতাধিক চরিত্রে চাষাবাদ করে।বহুল আলোচিত একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে মাল্টিপল আক্রান্তদের ৯৭ পার্সেন্ট ছোটকালে বিভিন্ন ট্রামা, এবং বিশালাকারের সাইকোলজিক্যাল এবং সেক্সুয়াল নির্যাতনের স্বীকার।গবেষকরা মনে করেন জন্যেই মাল্টিপলরা এক্সট্রা অর্ডিনারী এবং সুলক্রাশিং পেইনের মুখোমুখি হয় যা তারা বিভিন্ন পারসোনালিটির মধ্যে ভাগ করে দিয়ে নিজেকে অতিক্রম করতে চায়।ফ্রেগমেন্টেশন বলতে বোম যা বুঝিয়েছিলেন মাল্টি-পল ক্যারেক্টারিস্টিক তার উল্লেখযোগ্য একটি উদাহরণ।কিন্তু মজার ব্যাপার হলো সাইকি যখন নিজেকে ফ্রেগমেন্ট করে বিভিন্ন পারসোনালিটিতে বিভক্ত করে তখন সে ইতস্ততভাবে ছড়ানো অনেকগুলি বিক্ষিপ্ত খন্ডে রুপান্তরিত হয়ে যায়না বরং সে নিজেই পরিণত হয় ‘’ A collection of smaller Whole’’!বোম মনে করেন, ফ্রেগমেন্টেশন কখনো কখনো ধবংসাত্মক হয়ে উঠে যদিও সাইকিকে সাময়িক সারভাইভ করতে সাহায্য করে তবুও এটি সাইকির জন্যে একটি আনপ্লিজেন্ট সাইড ইফ্যাক্ট নিয়ে আসে, এর মধ্যে রয়েছে ডিপ্রেশন, এনাক্সাইটি এবং প্যানিক এটাক, পোবিহাস এবং হার্ট রেসপায়ারেটরি ক্রাইসিস, ব্যাখ্যার অতীত নেউসিয়া [বমিবমি ভাব], মাইগ্রেনের মতো মাথাব্যাথা, নিজেকে মিউটেশন করে দেয়ার মানসিকতা, অন্যান্য শারীরিক এবং মানসিক ক্রাসসিসমাল্টিপলরা যখন সবসময় একই আচরণ করতে থাকে ২৮-৩০ বছরের মাথায় তাদের দেহের গুরুত্বপূর্ণ কিছু এলার্ম বন্ধ হয়ে যায়
সঠিক সময়ে যদি রিকোভার করা না হয় তবে তারা আর পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসতে পারেনা!
এভাবে ফ্রেগমেন্টেশনের মাধ্যমে সাইকি কিছু টেম্পোরাল এডভ্যান্টেজ পেয়ে থাকে এবং পরিস্কার যে ফিজিক্যাল এবং মেন্টালভাবেও স্থিরতার মধ্যে থাকে কিন্তু এজন্যে তাদেরকে সমগ্রতার উপরই ডিপেন্ড করতে হয়।এম পি ডি একটি বিরল ফিচার যেখানে সাইকিরা সম্পূর্ণ ভিন্ন একধরণের ওয়েভ প্যাটার্নে কাজ করে।এটি খুবই বিষ্ময়কর ছিলো ফ্রাঙ্ক পুটনামের জন্যে,
যিনি ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব সাইন্সের একজন সাইকিয়াট্রিস্ট, যিনি পেনমেনন নিয়ে কাজ করেছিলেন, তিনি বলেন, সাধারণত কোনো মানুষের ব্রেন ওয়েভ প্যাটার্ন চেঞ্জ হয়না এমনকি যদিও সে এক্সট্রিম ইমোশনাল স্ট্রেজে চলে যায়।কিন্তু মাল্টিপলদের শুধু ব্রেন প্যাটার্ন নয় যা পারসন টু পারসন ভেরি করে। Blood flow pattern থেকে শুরু করে Muscle tone, Heart rate, posture এবং  Allergies সকল ফিজিক্যাল রেকর্ড বিকল্প পারসোনালিটিতে শিপট করার পর কনভার্টেট হয়ে যায়।যেহেতু ব্রেন ওয়েভ প্যাটার্ন সিঙ্গেল অথবা গ্রুপ নিউরনে সীমাবদ্ধ নয়, এটি মস্তিষ্কের গ্লোবাল প্রোপার্টি , অতএব এটিও আমাদের নির্দেশনা দিচ্ছে যে এখানেও কোনো না কোনোভাবে হলোগ্রাফিক প্রসেস কাজ করছে।
শুধু যেভাবে একটি হলোগ্রাম মাল্টিপল ইমেজ স্টোর করে, তারপর ডজন অব হোলনেসে সেটি প্রকাশ করে, ঠিক একইভাবে সম্ভবত আমাদের ব্রেন হলোগ্রাম বিভিন্ন বিকল্প পারসোনালিটি স্টোর করে এবং মাল্টিটিউট অব হোল পারসোনালিটিতে প্রকাশ করে।আমাদের ব্রেন আলাদা আলাদা সোর্স থেকে বিভিন্ন পারসোনালিটি স্ক্যান করে এবং একটি ব্রেনের আওতায় শতাধিক ব্রেনকে একটি ডায়নামিক কন্ডিশন থেকে প্রোজেক্ট করে ঠিক যেমনটি ঘটে থাকে হলোগ্রাফিক প্রোজেকশনে।

যাইহোক, কোয়ান্টাম ম্যাকানিক্স আমাদের নিকট মহাবিশ্বকে সম্পূর্ণ ভিন্নমাত্রিকভাবে উপস্থাপন করছে যা আসলেই ভৌতিক।কোয়ান্টাম ফিজিক্স আমাদের বলছে, পর্যবেক্ষকের পর্যবেক্ষণ ব্যাতীত মহাবিশ্বের পার্টিকেলগুলি ব্লারি প্রভাবিলিটি হয়ে মাল্টিপল ডায়মেনশনে দোদুল্যমান থাকতে পারে স্পেসে যাদের কোনো ফিক্স প্লেস এবং টাইমে ফিক্স কোনো ডিউরেশন নেই।তার মানে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে যখন আমি বাসায় ফিরে আসি তখন ক্যাম্পাসের পার্টিকেলগুলি পটেনশিয়াল ওয়েভে কনভার্ট হয়ে যায় এবং যখন আমি ভার্সিটি ক্যাম্পাসে ফিরে যাই ঠিক তখনই সবকিছু সলিড বাস্তবতায় ফিরে আসে, পার্টিকেলগুলি ওয়েভ ফাংশন কলাফস করে স্পিড অব লাইট থেকেও দ্রুত গতিতে ভার্সিটি ক্যাম্পাসে মিউটেট হয়ে যায় আর সেজন্যে আমার ব্রেন তারতম্যটুকু অনুভব করতে পারেনা!মহাবিশ্বের যে সকল স্থানে আমি মুহূর্তে এবসেন্ট, সোলার সিষ্টেমের অন্য সকল গ্রহ, গ্যালাক্সির এক মিলিয়ন নক্ষত্র এবং আটাশ গিগাপার্সেস আয়তনের মহাবিশ্ব অথবা প্যারালাল ইউনিভার্সগুলি! আমার পর্যবেক্ষণ ব্যাতীত সবকিছু শুধুই পটেনশিয়াল ওয়েভ।আমি যখন পর্যবেক্ষণ করি তাৎক্ষণিক তারা  ফিজিক্যাল অবস্থায় ফিরে আসে,অনেকটা কিং মিডাসের জাদুর কাঠির মতোই! সাধারণত আমাদের মস্তিষ্কের ইলেক্ট্রিক্যাল পালসেশন গুলি প্রতি পারসেকেন্ডে ২৫০ মাইল বেগে ছুটে বেড়ায় যে জন্যে আমরা কোনোকিছু বুঝে উঠার পূর্বেই আমাদের সাব-কনসাস মাইন্ড ডিসিশন নিয়ে নেয়, কিন্তু যদি মহাবিশ্বের পার্টিকেলগুলি আলোর গতির চেয়েও দ্রুত গতিতে মেটা ইউনিভার্সাল  ওয়েভ ফাংশন কলাফস করে আমার পর্যবেক্ষণে  সলিড অবস্থায় ফিরে আসে তবে আমার ব্রেন কখনোই পার্থক্য তৈরি করতে পারবেনা কিছুক্ষণ  পূর্বেও এখানকার  সবকিছু কেমন, কিভাবে অথবা কোথায় ছিলো!আর জন্যেই, সম্ভবত আমরা জানিনা , মহাবিশ্ব কোথায় থেকে এসেছে!যাইহোক, আমি আলোচনা করছিলাম, মাল্টিপল ক্যারেক্টারিস্টিক ডিস-অর্ডার নিয়ে, কোয়ান্টাম নিয়ে আমরা পরবর্তী অধ্যায়গুলিতে আলোচনা করার চেষ্টা করবো।এর পূর্বে আমাদের প্রবেশ করতে হবে হিউম্যান সাইকোলজির গভীরতর কিছু ডায়মেনশনে, যেগুলিকে আমরা প্যারানরমাল রিয়েলিটি বলি, আমি হেঁটে যাবো প্যারানরমাল রিয়েলিটির রহস্যময় পথ ধরে।  




  • ^ American Psychiatric Association (2013), Diagnostic and Statistical Manual of Mental Disorders (5th ed.), Arlington: American Psychiatric Publishing, p. 646, ISBN 978-0-89042-555-8
    1. ^ Jump up to: a b American Psychiatric Association (2013). Diagnostic and Statistical Manual of Mental Disorders (Fifth ed.). Arlington, VA: American Psychiatric Publishing. pp. 646–49. ISBN 978-0-89042-555-8.
    2. ^ Berrios, G E (1993). "European views on personality disorders: a conceptual history". Comprehensive Psychiatry. 34 (1): 14–30. doi:10.1016/0010-440X(93)90031-X. PMID 8425387.
    3. ^ Jump up to: a b Theodore Millon; Roger D. Davis (1996). Disorders of Personality: DSM-IV and Beyond. New York: John Wiley & Sons, Inc. p. 226. ISBN 978-0-471-01186-6.
    4. ^ Henning Saß (2001). "Personality Disorders" (pp. 11301–08). doi:10.1016/B0-08-043076-7/03763-3
    5. ^ Otto Kernberg (1984). Severe Personality Disorders. New Haven, CT: Yale University Press, ISBN 0300053495.
    6. ^ Jump up to: a b Ullrich, Simone (2007). "Dimensions of DSM-IV Personality Disorders and Life-Success". Journal of Personality Disorders. 21 (6): 657–63. doi:10.1521/pedi.2007.21.6.657. PMID 18072866.
    7. ^ Nancy McWilliams (29 July 2011). Psychoanalytic Diagnosis, Second Edition: Understanding Personality Structure in the Clinical Process. Guilford Press. pp. 196–. ISBN 978-1-60918-494-0.
    8. ^ Widiger TA (October 2003). "Personality disorder diagnosis". World Psychiatry. 2 (3): 131–35. PMC 1525106. PMID 16946918.
    9. ^ Jump up to: a b "Disorders of adult personality and behaviour (F60–F69)" (PDF). The ICD-10 Classification of Mental and Behavioural Disorders – Clinical descriptions and diagnostic guidelines. WHO (2010). pp. 157–58.
    10. ^ Jump up to: a b c "Alternative DSM-5 Model for Personality Disorders". Diagnostic and Statistical Manual of Mental Disorders (Fifth ed.). American Psychiatric Association. 2013. pp. 234–236. doi:10.1176/appi.books.9780890425596.156852. ISBN 978-0-89042-555-8.
    11. ^ WHO (2010) ICD-10: Specific Personality Disorders
    12. ^ "International Statistical Classification of Diseases and Related Health Problems 10th Revision (ICD-10) Version for 2010 (Online Version)"[permanent dead link]. Apps.who.int. Retrieved on 16 April 2013.
    13. ^ Tyrer, Peter; Reed, Geoffrey M; Crawford, Mike J (February 2015). "Classification, assessment, prevalence, and effect of personality disorder". The Lancet. 385 (9969): 717–26. doi:10.1016/S0140-6736(14)61995-4. PMID 25706217.
    14. ^ ICD-11 Beta Draft. who.int
    15. ^ A Guide to DSM-5: Personality Disorders Medscape Psychiatry, Bret S. Stetka, MD, Christoph U. Correll, 21 May 2013
    16. ^ Esterberg, Michelle L.; Goulding, Sandra M.; Walker, Elaine F. (5 May 2010). "Cluster A Personality Disorders: Schizotypal, Schizoid and Paranoid Personality Disorders in Childhood and Adolescence". Journal of Psychopathology and Behavioral Assessment. 32 (4): 515–28. doi:10.1007/s10862-010-9183-8. PMC 2992453. PMID 21116455.
    17. ^ Lenzenweger M.F., Clarkin J.F., Caligor E., Cain N.M., & Kernberg O.F. (2018). "Malignant Narcissism in Relation to Clinical Change in Borderline Personality Disorder: An Exploratory Study". Psychopathology. doi:10.1159/000492228.
    18. ^ Fuller, AK, Blashfield, RK, Miller, M, Hester, T (1992). "Sadistic and self-defeating personality disorder criteria in a rural clinic sample". Journal of Clinical Psychology. 48 (6): 827–31. doi:10.1002/1097-4679(199211)48:6<827::AID-JCLP2270480618>3.0.CO;2-1. PMID 1452772.CS1 maint: multiple names: authors list (link)
    19. ^ Jump up to: a b Theodore Millon (2004). Personality Disorders in Modern Life Archived 7 February 2017 at the Wayback Machine. Wiley, 2nd Edition. ISBN 0-471-23734-5. (GoogleBooks Preview).
    20. ^ Jump up to: a b c d e f g h i j k l m n o p q r s t Widiger, Thomas (2012). The Oxford Handbook of Personality Disorders. Oxford University Press. ISBN 978-0-19-973501-3.
    21. ^ Bressert, Steve. Paranoid Personality Disorder Symptoms Archived 21 June 2014 at the Wayback Machine. psychcentral.com
    22. ^ "Overview – Schizoid personality disorder". Mayo Clinic. 12 July 2016. Retrieved 28 December 2016.
    23. ^ "Overview – Schizotypal personality disorder". Mayo Clinic. 1 April 2016. Retrieved 28 December 2016.
    24. ^ Medline Plus. Antisocial personality disorder, 2018. https://medlineplus.gov/ency/article/000921.htm
    25. ^ Bressert, Steve. Borderline Personality Disorder Symptoms. psychcentral.com
    26. ^ "Histrionic Personality Disorder". psychologytoday.com.
    27. ^ Bressert, Steve. Avoidant Personality Disorder Symptoms. psychcentral.com
    28. ^ Bressert, Steve. Dependent Personality Disorder Symptoms. psychcentral.com
    29. ^ Grohol, John. "Depression." psychcentral.com.
    30. ^ Brandt, Andrea. "8 Keys to Eliminating Passive-Aggressiveness." psychcentral.com.
    31. ^ Jump up to: a b Randle, K. (2008). Masochism and Where it Comes From. Psych Central.
    32. ^ Jump up to: a b c Murray, Robin M. et al (2008). Psychiatry. Fourth Edition. Cambridge University Press. ISBN 978-0-521-60408-6.
    33. ^ Tyrer, P. (2000) Personality Disorders: Diagnosis, Management and Course. Second Edition. London: Arnold Publishers Ltd., pp. 126–32. ISBN 9780723607366.
    34. ^ Nur, U., Tyrer, P., Merson, S., & Johnson, T. (2004). "Relationship between clinical symptoms, personality disturbance, and social function: a statistical enquiry". Irish Journal of Psychological Medicine. 21 (1): 19–22. doi:10.1017/S0790966700008090. PMID 30308726.CS1 maint: multiple names: authors list (link)
    35. ^ Tyrer, P. & Alexander, J. (1979). "Classification of Personality Disorder". British Journal of Psychiatry. 135 (2): 238–42. doi:10.1192/bjp.135.2.163. PMID 486849.CS1 maint: multiple names: authors list (link)
    36. ^ Tyrer, P., Mitchard, S., Methuen, C., & Ranger, M. (2003). "Treatment-rejecting and treatment-seeking personality disorders: Type R and Type S". Journal of Personality Disorders. 17 (3): 263–68. doi:10.1521/pedi.17.3.263.22152. PMID 12839104.CS1 maint: multiple names: authors list (link)
    37. ^ Jump up to: a b c d e f Tasman, Allan et al (2008). Psychiatry. Third Edition. John Wiley & Sons, Ltd. ISBN 978-0470-06571-6.
    38. ^ Paul M. G. Emmelkamp (2013). Personality Disorders. Psychology Press. pp. 54–56. ISBN 978-1-317-83477-9.
    39. ^ Svenn Torgersen (2014) (2014). "Prevalence, Sociodemographics and Functional Impairment". The American Psychiatric Publishing textbook of personality disorders (Second ed.). Washington, DC. pp. 122–26. ISBN 978-1-58562-456-0. OCLC 601366312.
    40. ^ Ettner, Susan L. (2011). "Personality Disorders and Work." In Work Accommodation and Retention in Mental Health, Chapter 9
    41. ^ Ettner, Susan L.; Maclean, Johanna Catherine; French, Michael T. (1 January 2011). "Does Having a Dysfunctional Personality Hurt Your Career? Axis II Personality Disorders and Labor Market Outcomes". Industrial Relations: A Journal of Economy and Society. 50 (1): 149–73. doi:10.1111/j.1468-232X.2010.00629.x. PMC 3204880. PMID 22053112.

    https://en.wikipedia.org/wiki/Dissociative_identity_disorder

    https://en.wikipedia.org/wiki/Thought_disorder
    https://en.wikipedia.org/wiki/Borderline_personality_disorder
    https://en.wikipedia.org/wiki/Histrionic_personality_disorder

    https://en.wikipedia.org/wiki/Bipolar_disorder
    https://en.wikipedia.org/wiki/Bipolar_disorder

    Comments

    Popular posts from this blog

    হিগস ফিল্ড ফিবোনিশি,গোল্ডেন রেশিও সাপেক্ষে ঈশ্বরের অস্তিত্বের সম্ভাবনার একটি পরিসংখ্যান!, লিখেছেন- রিসাস, পার্ট-১০

    টাইম প্যারাডক্স এবং ঈশ্বরের অস্তিত্বের অসম্ভাব্যতা!, লিখেছেন-রিসাস, পার্ট- ২১

    I am Planck