I am Planck
ডাবল প্লাঙ্ক লিমিট
‘’I'm
Planck Mind, the Bang Particle of Meta Universe.’’
'
''At the heart of quantum
mechanics is a rule that sometimes governs politicians or CEOs - as
Long as no one is
watching, anything goes.”
― Lawrence M. Krauss
কোয়ান্টাম ম্যাকানিক্সের মাইক্রোস্কোপিক রিয়েল্মে শাসন করে ‘’CEO’’ অথবা কোন পলিটিশিয়ান যতক্ষণ পর্যন্ত কোয়ান্টাম বাস্তবতা পর্যবেক্ষণ শূন্য সিচুয়েশনে বিদ্যমান থাকে, মাইক্রোস্কোপিক টাউনে যেকোনো কিছু ঘটতে পারে।কোন ‘’ ‘’CEO’’ অথবা কোন পলিটিশিয়ান সত্যিকার অর্থে কোন ট্রিক্সে কাজ করে তা আমরা ততক্ষণ অনিশ্চিত থাকি ঠিক যতক্ষণ আমরা বুঝতে পারিনা তারা প্রকৃতপক্ষে কি করবে বা কি করতে চাইছে।একটি সাব-এটমিক পার্টিকেলকে যখন পর্যবেক্ষণ শূন্য দশায় ছেড়ে দেয়া হয় তখন সেই সাব-এটমিক পার্টিকেলটি বিগব্যাং বিন্দুর মতো একা হয়ে যায় যার অতীতে কোন গতকাল ছিলোনা এবং যার ভবিষ্যতে কোন আগামীকাল নেই যার তাৎপর্য হলো একটি সাব-এটমিক পার্টিকেলের নিকট অসীম জিলিয়ন লাইট ইয়ার্স সময়কে মনে হয় তাৎক্ষণিক কারণ এই কোয়ান্টাম ‘’ ‘’CEO’’ পর্যবেক্ষকের মস্তিষ্কের আইডেন্টিফিকেশন ব্যতীত অসীম ট্রিলিয়ন ইউনিভার্সের কোনো ইউনিভার্সের ফিজিক্সের অভিজ্ঞতা অনুভব করতে গতকাল অথবা আগামীকালের টাইম বাউন্ডারিতে প্রবেশ করতে পারেনা।
আমরা জানি,যেই বিগব্যাং পার্টিকেলটি ব্লাস্ট হয়ে আমাদের ইউনিভার্স থ্রি-ডায়মেনশনাল
স্পেসে থ্রিডি ‘’ল’’ অফ ফিজিক্স ম্যানটেইন করে এক্সপেন্ডিং
হয়ে চলছে সেই বিগব্যাং পার্টিকেলটির গ্রেন্ড ইউনিটিতে আমাদের মহাবিশ্বের
থ্রি-ডায়মেনশনাল ফিজিক্স এবং ম্যাথমেটিক্স ক্যান্সেল হয়ে যায়।বিগব্যাং
পার্টিকেল এমন একটি পার্টিকেল যেখানে পর্যবেক্ষণ শূন্য থাকে বা পর্যবেক্ষকের
মস্তিষ্কের অভিজ্ঞতায় উদ্ভব
থ্রি-ডায়মেনশনাল ফিজিক্সের স্পেস-টাইম রিলেটিভিটি ক্যান্সেল হয়ে যায়।ব্যাং
পার্টিকেল এমন একটি পার্টিকেল যেখানে পর্যবেক্ষক স্পেস,টাইম,মাইন্ড,ম্যাটার
কম্পিউটিং শূন্য থাকে আর তাই বিগব্যাং পার্টিকেলটি মাইক্রোস্কোপিক জগতের একটি
সাব-এটমিক পার্টিকেলের মতোই পসিবিলিস্টিক ‘’ ’CEO’’ বা পলিটিক্যাল
ডোমেইনে চলে যায় যেই ‘’সি,ই,ও’’ পর্যবেক্ষকের অনপুস্থিতিতে সম্ভাব্য সকল
ডায়মেনশনের ফিজিক্সে অনিশ্চিত থাকে।
একটি কোয়ান্টাম পার্টিকেল সাইজ,সেইফ,স্পিন,রোটেশন এবং স্পেস-টাইম কম্পিউটিং শূন্য সুপারপজিশনে ঠিক ততক্ষন অনিশ্চিত থাকে যতক্ষণ পর্যবেক্ষকের পর্যবেক্ষণে পার্টিকেলটির স্পেস এন্ড টাইম জিওমেট্রি সাইজ,সেইফ,স্পিন,রোটেশন সূচনা এবং সমাপ্তি বিন্দুর লিংক অর্জন করতে পারেনা।এজন্যে ‘’ Christophe Galfard’’ বলেছিলেন-
‘’Quantum particles
do not behave like tennis balls, but like the quantum particles they are. To
get from one place to another, they take all the possible paths in space and
time as long as these paths link their starting point to their end point. The
particle [...] literally went everywhere. Simultaneously. To the left and to
the right of the post. And through it. And outside the room. And into the
future and back - until the moment when it hit a detector on the wall.”
যার তাৎপর্য হলো
একটি কোয়ান্টাম পার্টিকেল স্পেস-টাইম ফ্রেমওয়ার্কের সকল পয়েন্টেই সুপারপজিশনালি প্রেজেন্ট থাকে যতক্ষণ সেই জিরো ডায়মেনশনাল সুপারপজিশন তাকে
পর্যবেক্ষকের মাইন্ড লিংকে তার জিওমেট্রিক্যাল ভূমিকা এবং উপসংহার বিন্দু প্রদান করেনা।
আমরা জেনেছি পর্যবেক্ষকের
আইডেন্টিফিকেশনের পূর্বে একটি সাব-এটমিক পার্টিকেলের অস্তিত্ব কোয়ান্টাম সুপারপজিশানে ফিক্সড টাইম এন্ড মোমেন্টাম
শূন্য।যার মানে সেখানে একটি এটমের টাইম এন্ড মোমেন্টাম আমাদের মহাবিশ্বের
কোনো ফিক্সড স্পেস এন্ড টাইমে নিশ্চিত নয়।আর একটি সাব-এটমিক পার্টিকেল যখন পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ডায়মেনশনে
অনিশ্চিত তখন তাকে স্পেসিফিকলি কোন জিওমেট্রিক্যাল স্টেটে জানা পসিবল হয়না।আর
তাই পর্যবেক্ষকের আইডেন্টিফিকেশন ব্যতীত একটি সাব-এটমিক পার্টিকেল নাইন্টিন ডায়মেনশনাল স্পেসের সকল ডায়মেনশনে ‘’এম্পটি’’ ইউনিভার্স হয়ে কাজ করে।
স্যাম
বলেছিলেন-‘’আমাদের মস্তিষ্কের স্বপ্ন,কল্পনা এবং চিন্তা গুলি আমাদের মাইন্ড
ডায়মেনশনাল টাইম বাউন্ডারিতে
আইডেন্টিফিকেশনের পূর্বে একটি অতি-পরমাণবিক কণিকার মতোই কোয়ান্টাম সুপারপজিশনাল
স্টেটে টাইম এন্ড মোমেন্টাম অনিশ্চিত রাখে।‘’
অতএব অনন্ত
ট্রিলিয়ন মহাবিশ্ব নিয়ে পর্যবেক্ষকের মস্তিষ্কের থট এন্ড ইমাজিনেশন কোয়ান্টাম
সুপারপজিশনে নিশ্চিত টাইম এন্ড মোমেন্টাম ক্যান্সেল করে ইনফিনিট ডায়মেনশনের পসিবিলিটিতে আনপ্রেডিক্টেড
বা ‘’এম্পটি’’ হয়ে যায় এবং সেজন্যেই
কোয়ান্টাম সুপারপজিশনাল স্টেটে অনন্ত ট্রিলিয়ন ইউনিভার্স আমাদের মাইন্ড ডায়মেনশনাল
টাইমিং থেকে কম্পিউটিং শূন্য বা আমাদের
মস্তিষ্কে অসীম ট্রিলিয়ন মহাবিশ্বের চিন্তা ‘’এম্পটি’’ হয়ে কাজ করে আর যেই এম্পটিনেসের
প্রবাবিলিটি অসীম।‘’ Christophe Galfard’’ মতানুসারে,
“অতি-ক্ষুদ্র কোয়ান্টাম জগত,যাকে মনে হয়,মিক্সার অফ প্রবাবিলিটি।কোয়ান্টাম
ফিল্ড যেখানে সকল পারটিকেল অস্তিত্বশীল হয় পসিবিলিটির সমষ্টি হিসেবে এবং যেকোন উপায়ে
যখন ইনফিনিট পসিবিলিটি থেকে একটি পসিবিলিটিকে নির্বাচন করা হয় শুধুমাত্র পর্যবেক্ষকের পর্যবেক্ষণ
বা ডিটেক্টিং ক্রিয়ার মাধ্যমে এবং পর্যবেক্ষক
সেই নির্বাচিত পার্টিকেলটির ন্যাচার অনুসন্ধান করে তখন সে কিছুতেই বলতে পারবেনা কিভাবে এবং কেন এট্মটি
উদ্ভব ঘটেছে!’’
একটি পার্টিকেলের
ন্যাচার অনুসন্ধান করলে আমরা তার উৎপত্তি কেন এবং কিভাবে তা বলতে পারিনা।ক্রিস্টপির
বক্তব্য যদি আমরা এক্সপ্লেইন করি তাহলে যা দাঁড়ায় তা হলো- পর্যবেক্ষক যখন একটি সাব-এটমিক পার্টিকেলের ন্যাচার অনুসন্ধান করে তখন পর্যবেক্ষক সেই সাব-এটমটির প্রসেস এবং উদ্ভবের কারণ হিসেবে স্বয়ং নিজেই নিজেকে অনুসন্ধান করে আর
পর্যবেক্ষক যখন নিজেই স্বয়ং পার্টিকেলটির প্রকৃতি হয় তখন পর্যবেক্ষক কখনোই নিজেকে নিজে অনুসন্ধান করে পার্টিকেলটির উৎপত্তির
প্রসেস এবং কারণ খুঁজে পেতে পারেনা।
আমরা জানি,প্লাঙ্ক স্কেল দ্বারা লিমিটেড একটি সাব-এটমিক পার্টিকেল পর্যবেক্ষকের অনুপস্থিতিতে কোয়ান্টাম সুপারপজিশনাল স্টেটে সাইজ,সেইফ,স্পিন রোটেশন ‘’শূন্য’’ থাকে বা নিশ্চিত অস্তিত্বহীন।এবং পর্যবেক্ষক যখন প্রেজেন্ট হয় এবং টাইম ডায়মেনশনে পর্যবেক্ষণ করে তখন সাব-এটমিক পার্টিকেল কোয়ান্টাম সুপারপজিশানাল স্টেটের ইনফিনিট পসিবিলিটি থেকে ফিক্সড টাইম এন্ড মোমেন্টাম সীমিত স্কেলে নিশ্চিত করে বা এটমটির অস্তিত্ব ক্রিয়েট হয়।তাহলে একটি সাব-এটমিক পার্টিকেলের প্রকৃতি বা ন্যাচার স্বয়ং পর্যবেক্ষক আর তাই একটি এটম কেন এবং কিভাবে এসেছে তার কারণ যখন পর্যবেক্ষক অনুসন্ধান করে তখন সেখানে পর্যবেক্ষক পারটিকেলের উদ্ভবের প্রসেস এবং কারণ শূন্যতা আবিষ্কার করে তাই পর্যবেক্ষক কখনোই বলতে পারবেনা একটি পার্টিকেলের প্রকৃতি কি বরং পার্টিকেলের প্রকৃতি কোয়ান্টাম সুপারপজিশনে ইনফিনিট ডায়মেনশনের স্পেস-টাইম অনিশ্চয়তায় ‘’শূন্য’’ হয়ে যাবে কারণ স্বয়ং পর্যবেক্ষক পর্যবেক্ষকের প্রকৃতি জানতে পারেনা যখন এটমের প্রকৃতি স্বয়ং পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ডায়মেনশনাল পর্যবেক্ষণ।
যদি পর্যবেক্ষকের মনের পর্যবেক্ষণই একটি এটমের অস্তিত্বের উদ্ভবের প্রসেস এবং কারণ হয় তাহলে পর্যবেক্ষক যখন্ একটি এটমের উদ্ভব ‘’কিভাবে’’ এবং ‘’কেনো’’ তা পর্যবেক্ষণ করে তখন কি স্বয়ং গড নিজেকেই নিজে পর্যবেক্ষণ করেনা? পর্যবেক্ষকের পর্যবেক্ষণে যে এটমটি নিশ্চিত হয়েছে সেই পর্যবেক্ষকই যখন অনুসন্ধান করে কেন এটমটির অস্তিত্ব নিশ্চিত হয়েছে তখন কি সে নিশ্চিত ভাবে নিজেকেই অনুসন্ধান করেনা? তাহলে এটমের অস্তিত্বের প্রসেস এবং কারণ কি তার উত্তর কেনো নিশ্চিত [নিশ্চয়তা] ‘’ শূন্য’’ হবেনা ?পর্যবেক্ষক যখন এটমকে জানতে গিয়ে তার মাইন্ড ডায়মেনশনকেই জানতে চায় তখন তার রেজাল্টেন্ট যদি শূন্য হয় তবে স্বয়ং কিভাবে স্বয়ং কে জানবে বা নিজের প্রকৃতি? স্বয়ং এর নিজেকে জানার প্রকৃয়া অসীম এবং সকল প্রকৃয়ায় সে একই সময় কোয়ান্টাম সুপারপজিশনে প্রেজেন্ট,যদি তাই হয় তবে কিভাবে পর্যবেক্ষক তার নিজেকে জানার প্রকৃয়া নিশ্চিত একটি পার্টিকেলে সীমিত করতে পারে?ক্রিস্টপির মতে- Whenever one tries to probe a particle's nature. Nobody knows why or how this happens.” । আমাদের মহাবিশ্বের উদ্ভবের প্রসেস এবং কারণ কি? অবজারভার?রাইট? কারণ এটম গুলি তো তার অভজারবেশনেই থেকেই উদ্ভব হয়? কিন্তু সেই অভজারবার যখন প্রশ্ন করে সাব-এটমিক পার্টিকেলের উদ্ভবের প্রসেস বা কারণ কি তখন তার রেজান্টেন্ট দেখা দেয় ''শূন্য''। অতএব আমাদের মহাবিশ্বের উদ্ভবের কারণ আমাদের সাব-এটমিক পর্যবেক্ষণের রেজাল্টেন্ট অনুসারে কোনো পর্যবেক্ষক বা গড নয় বরং ‘’শূন্য’’ ; তাই নয় কি? বা স্বয়ং গড বলছে-সাব-এটমিক পার্টিকেলদের কোন গড নেই অথবা আমার ইউনিভার্স ঈশ্বর ‘’শূন্য’’ বা গডলেস?তার মানে স্বয়ং পর্যবেক্ষক ‘’এথিস্ট’’?
কোয়ান্টাম ফিজিক্স
অনুসারে,একটি
সাব-এটমিক পার্টিকেল মাইন্ড ডায়মেনশনাল আইডেন্টিফিকেশনের পূর্বে
সাইজ,সেইফ,স্পিন,রোটেশন
শূন্য হয়ে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন প্যারালাল ইউনিভার্সের স্পেস-টাইমে
অনিশ্চিত থাকতে পারে।বিগত অধ্যায়ের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পেরেছি, আমাদের মাইন্ড ডায়মেনশনাল আইডেন্টিফিকেশন শূন্য
রিয়েলিটি ‘’এম্পটি’’ অতএব এমন কোন মহাবিশ্ব
নেই যেই মহাবিশ্বে আমাদের মাইন্ড ডায়মেনশনাল আইডেন্টিফিকেশন এবসলিউটলি শূন্য হতে পারে
তাই আমাদের সাব-কনসাস মাইন্ড ভারচুয়াল পার্টিকেলদের মতোই প্যারালাল
ডায়মেনশনকে বা একাধিক ডায়মেনশনকে অতি-সুক্ষ্মস্তরে অনুভব করার
সম্ভাবনা বজায় রাখে।‘’Richard
Morris’’ বলেছিলেন- মডার্ন
ফিজিক্সের দৃষ্টিকোণ থেকে ‘’নাথিং’’ বলতে কোনকিছুই নেই,এমনকি পারপেক্ট
ভ্যাকুয়ামে,জোড়ায় জোড়ায় ভারচুয়াল পার্টিকেল সৃষ্টি এবং ধ্বংস হচ্ছে,ভারচুয়াল
পার্টিকেলদের অস্তিত্ব ম্যাথমেটিক্যাল কোন ফিকশন নয়,যদিও তাদেরকে ডিরেক্টলি
পর্যবেক্ষণ করা যায়না কিন্তু তারা যেসকল ইফেক্ট ক্রিয়েট করে তা পুরিপুরিভাবে
রিয়েল।তাদের অস্তিত্বের অনুমানের প্রেডিকশনে আমাদের নেতৃত্ব প্রদান করেছে
উচ্চমাত্রিক যথার্থতার সাথে পরিচালিত এক্সপেরিমেন্ট। [“In modern physics,
there is no such thing as "nothing." Even in a perfect vacuum, pairs
of virtual particles are constantly being created and destroyed. The existence
of these particles is no mathematical fiction. Though they cannot be directly
observed, the effects they create are quite real. The assumption that they
exist leads to predictions that have been confirmed by experiment to a high
degree of accuracy.” ] । কিন্তু কিভাবে সম্ভব পারপেক্ট ভ্যাকুয়াম থেকে ভারচুয়াল
পার্টিকেলদের উদ্ভব?আর ভ্যাকুয়াল বলতে আমরা কি বুঝবো?
আমরা জানি একটি
কোয়ান্টাম সুপারপজিশনাল পার্টিকেল জিরো-ডায়মেনশনাল এবং কোয়ান্টাম সুপারপজিশনে একটি সাব-এটমিক
পার্টিকেল পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ডায়মেনশনে তার স্পেস-টাইম নিশ্চিত করেনা আর তাই
পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ডায়মেনশন আইডেন্টিফাই করতে পারেনা সাব-এটমিক পার্টিকেলটির
টাইম এন্ড ভেলোসিটি কোন ইউনিভার্সের নিশ্চিত অথবা কোন ইউনিভার্সে নিশ্চিত নয়।যার
তাৎপর্য এই যে, পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ডায়মেনশনে একটি কোয়ান্টাম সুপারপজিশাল
সাব-এটমিক পার্টিকেলের সাইজ,সেইফ,স্পিন,রোটশন,টাইম এন্ড ভেলোসিটি ‘’এম্পটি’’ বা
পর্যবেক্ষকের মন কোয়ান্টাম সুপারপজিশনে পারপেক্ট ‘’ভ্যাকুয়াম’’।কিন্ত হায় ডিগ্রির
একুরিসির সাথে এক্সপেরিমেন্ট পরিচালনার মাধ্যমে এখন প্রমাণিত,কমপ্লিট ভ্যাকুয়াম বা
শূন্যতায়ও জোড়ায় জোড়ায় ভারচুয়াল পার্টিকেল সৃষ্টি হয়।কিন্তু তা সম্ভব হয় কিভাবে?কেলভিন
মিশেল আমাদের বলেন,একটি সাব-এটমিক পার্টিকেল যা সকল বস্তুর বিল্ডিং ব্লক তা এই
জন্যেই পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ডায়মেনশনকে
কোয়ান্টাম সুপারপজিশনে ‘’ভ্যাকুয়াম’’ রাখে কারণ একটি সুপারপজিশনাল
সাব-এটমিক পার্টিকেল সম্ভাব্য সকল মহাবিশ্বের লোকেশনে অনিশ্চিত থাকে যতক্ষণ
পর্যন্ত না পর্যবেক্ষক সেই অনিশ্চয়তায় সাব-এটমিক পার্টিকেলকে পর্যবেক্ষণ করেনা।[“The particles that are the very building blocks of all
things, are in all possible locations until observation/measurement causes them
to choose a specific position.”] ।ভারচুয়াল
পার্টিকেল পর্যবেক্ষকের সাব-কনসাস পর্যবেক্ষণের রেজাল্টেন্ট এবং পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ডায়মেনশন পাস্ট-প্রেজেন্ট-ফিউচার কোন
সময়ের ডিভিশনেই পারপেক্ট ‘’ভ্যাকুয়াম’’
ফিল করতে পারেনা।অথবা আজ থেকে এক জিলিয়ন বছর ফিউচারেও পর্যবেক্ষক সাব-কনসাসলি
মহাবিশ্বে উপস্থিত থাকতে পারে ।ভারচুয়াল
পার্টিকেলদের মতো হাইপার সাব-এটমিক লেভেলে।অতএব নাইন্টিন
ডায়মেনশনাল স্পেসের এমন কোন স্পেস নেই যেই স্পেসে মাইন্ড ডায়মেনশন কমপ্লিটলি পর্যবেক্ষণ
শূন্য এবং আমাদের সাব-কনসাস মাইন্ড মহাবিশ্বের ভারচুয়াল ডায়মেনশন গুলিকে
অতি-পরমাণবিক স্কেলে অতি-সুক্ষ্ম মাত্রায় পর্যবেক্ষণ করে।যেমন ক্যালভিন মিশেল
বলেন, “The 'Many-Worlds
Interpretation of Quantum Mechanics' speaks to possibility and it speaks to
opportunity. By appreciating its existence and adopting the paradigm of its
existence, we start to realize that our future has infinite potentiality, and
we realize that the 'Ideal Parallel World' of our dreams already exists along
one path of our potential future; therefore our behaviors in the present can
guide us to that 'Ideal Parallel World।
ডেবিড বোম বলেছিলেন-একটি ইলেক্ট্রন যেখানে যে মহাবিশ্বের স্পেস-টাইমে অনপুস্থিত সেখানেও তার পক্ষে ইলেক্ট্রম্যাগনেটিক ফিল্ডকে ফিল করার সম্ভাবনা
শূন্য নয় ।কিন্তু কোয়ান্টাম ফিজিক্স অনুসারে একটি ইলেক্ট্রন কোন মহাবিশ্বে
নিশ্চিত হবে অথবা কোন মহাবিশ্বে অনিশ্চিত থাকবে তার জন্যে প্রয়োজন পর্যবেক্ষকের পর্যবেক্ষণ
যদি তাই হয় তবে এমন কোন প্যারালাল ইউনিভার্সের স্পেস-টাইম উপস্থিত থাকতে পারেনা যে প্যারা ডায়মেনশনে
পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ডায়মেনশনাল ভারচুয়াল আইডেন্টিফিকেশন কমপ্লিটলি অনপুস্থিত।আর
সে জন্যেই জন্যে ক্যালভিন মিশেল বলেছিলেন ‘’ “The nature of the
'collapse of the wave function' is determined by our self-concept stored in the
subconscious mind. Our subconscious mind is aware of the 'many-worlds'
occurring simultaneously and chooses the reality we continue to exist in based
on our self-concept.”।
আমরা জেনেছি কোয়ান্টাম
সুপারপজিশনাল স্টেটকে জানতে অবজারভার প্রয়োজন।কিন্তু
অবজারভারের অনপুস্থিতিতে কোয়ান্টাম সুপারপজিশনে প্রসিবিলিস্টিক একটি পার্টিকেলের টাইম
এন্ড মোমেন্টাম নিশ্চিত নয়; এই মেসেজটি জানার জন্যেও আর একজন তৃতীয় দার্শনিকের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।এবং
যখন সেই থার্ড অবজারবার বলে-‘’পর্যবেক্ষকের আইডেন্টিফিকেশনের পূর্বে একটি পার্টিকেল স্পেস-টাইম ফ্রেম ওয়ার্কের সম্ভাব্য সকল পয়েন্টেই কাজ করে’’ , ‘’তখন পর্যবেক্ষকের সেই পর্যবেক্ষণের সাক্ষী স্বরূপ আরো একটি থার্ড অবজারভার প্রয়োজন।এভাবে
যদি কন্টিনিউয়াসলি চলতে থাকে তাহলে এমন একটা সময় উপস্থিত হবে যখন অসীম সংখ্যক পর্যবেক্ষকের
সম্ভাবনা দেখা দেবে বা নিশ্চিতভাবে মহাবিশ্বের কোন আল্টিমেট পর্যবেক্ষক খুঁজে পাওয়া
সম্ভব হয়ে উঠবেনা যে একটি কোয়ান্টাম সুপারপজিশনাল পার্টিকেলের অস্তিত্বের লিংক প্রদান
করতে পারে।কোয়ান্টাম সুপারপজিশনাল স্টেটের সাক্ষী আল্টিমেট পর্যবেক্ষকের
‘’ ভ্যাকুয়াম’’ এটাই প্রমাণ করে যে কোয়ান্টাম
সুপারপজিশনাল স্টেটের আল্টিমেট পর্যবেক্ষক আপনার মস্তিষ্কের[প্রেজেন্ট
অবজারভার] পর্যবেক্ষণে কম্পিউটিং শূন্য হয়ে দেখা দেয় বা এম্পটি
হয়ে যায়।
আমরা জেনেছি
প্লাঙ্ক টাইমের কথা যেখানে দুটি সাব-এটমিক পার্টিকেল ইনফিনিট কিউবিক সেঃমি স্পেস দ্বারা বিচ্ছিন্ন
হলেও স্পিড অফ লাইট ভায়োলেট করে এট দ্য সেইম টাইম পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ডায়মেনশনাল
নিউজ রিড করতে জানে।কোয়ান্টাম এন্ট্যাংগেলমেন্টে একই ওয়েভ ফাংশনে টিউন দুটি পার্টিকেলের একটির স্পিন যদি পর্যবেক্ষক ডিফাইন করে ক্লক-ওয়াইজ
তবে সেইম এক্সেলে ইনফিনিট স্পেস দ্বারা
বিচ্ছিন্ন টুইনটির স্পিন তাৎক্ষণিক অটো-কোয়ান্টাইজড হয়ে যাবে কাউন্টার ক্লক-ওয়াইজ।যার তাৎপর্য এই যে প্লাঙ্ক
টাইম এক কিউবিক সেঃমি স্পেস অথবা ইনফিনিট কিউবিক সেঃমি স্পেস , স্পেসের যেকোন
প্রসারণেই সাব-কোয়ান্টাম স্কেল থেকে সেইম থাকে এবং সেজন্যেই পর্যবেক্ষকের মাইন্ড প্লাঙ্ক টাইমে
একটি প্যারা মহাবিশ্বের স্পেস দ্বারা
বিচ্ছিন্ন দুটি ভিন্ন ভিন্ন টাইম ডায়মেনশনাল বিটে ক্রিয়াশীল এন্ট্যাংগেল
পার্টিকেলের একটিকে অন্যটির কোয়ান্টাইজেশন বা পরিমাপের নিউজ এমনভাবে সেন্ড করে যেন
দুটি প্যারা ইউনিভার্সের মধ্যবর্তী কোন স্পেস নেই এবং তারা কোন স্বতন্ত্র টাইম
ডায়মেনশনাল বিট দ্বারা বিভক্ত নয়।
I think more like a
quantum Buddhist, in that there is a
universal proto-conscious mind which we access and can influence us, But it
actually exists at the funda-mental level of the Universe, at the Planck Scale.
কিন্তু আমরা
জানি একটি সাব-এটমিক পার্টিকেল পর্যবেক্ষকের আইডেন্টিফিকেশনের পূর্বেই প্লাঙ্ক
স্কেলে স্পেস-টাইম,মাইন্ড,ম্যাটার থেকে কম্পিউটিং শূন্য থাকে কিন্তু যখন
পর্যবেক্ষকক প্লাঙ্ক স্কেলে পর্যবেক্ষণ করে তখন সেই হাইপারপজিশনাল পসিবিলিটি একটি
সীমিত মাত্রার এটমে ফিক্সড টাইম এন্ড স্পেসে
নিশ্চিত হয়।তাহলে হাইপারপজিশনাল প্লাঙ্ক লিমিটে আমাদের মাইন্ড ডায়মেনশনাল
কম্পিউটিং শূন্য একটি এটমের স্পেস-টাইম কম্পিউটিং বা গণনা পর্যবেক্ষকের
পর্যবেক্ষণের পরপরই শুরু হয় অথবা পর্যবেক্ষকের আইডেন্টিফিকেশনেই স্পেস-টাইম
অস্তিত্বশীল এবং এই অস্তিত্ব ডিফাইন করা হয় প্লাঙ্ক স্কেল থেকেই।যদি সাব-এটমিক
পার্টিকেল পর্যবেক্ষকের পর্যবেক্ষণ [ক্রিয়া] শূন্যতায় ইনফিনিট মহাবিশ্বের স্পেস
এন্ড টাইমে পসিবিলিস্টিক থাকে বা মাল্টিপল ইমেজ প্রদর্শন করে এবং পর্যবেক্ষকের
পর্যবেক্ষণে স্পেস এন্ড টাইমে একটি এটম লাইক রিয়েলিটিতে সীমিত এমপ্লিটিউডে
লোকালাইজড হয় তাহলে আমাদের মহাবিশ্বের লোকেশন কোথায়?অথবা মহাবিশ্বের প্রতিটি
সাব-এটমিক পার্টিকেল যদি পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ডায়মেনশনাল আইডেন্টিফিকেশন হয় তাহলে
সেই মেন্টাল সাব-এটমিক পার্টিকেলের তৈরি
দুই ট্রিলিয়ন গ্যালাক্সির লোকেশন কোথায়?স্পেস এন্ড টাইমে কোথাও অথবা
পর্যবেক্ষকের সুপারপজিশনাল মাইন্ড যেই সুপারপজিশনাল মাইন্ডের প্লাঙ্ক লিমিটে
মহাবিশ্বের স্পেস-টাইম-ম্যাথমেটিক্স এবং ‘ল’’ অব ফিজিক্স কম্পিউটিং শূন্য? আইনস্টাইন বলেছিলেন, ‘’If [quantum theory] is correct, it signifies the end of
physics as a science.’’ ।এই বক্তব্যের তাৎপর্য কি?আইনস্টাইন স্যর কোয়ান্টাম জগতের
অস্তিত্বকে পুরোপুরিভাবে স্বীকৃতি প্রদান না করলেও তিনি কোয়ান্টাম জগতের সত্যতার
উল্লেখযোগ্য সাক্ষীপ্রদান করে গেছেন।তিনি জানতেন কোয়ান্টাম নট-লোকালিটির
অস্তিত্বের সত্যতাই হলো ‘’ল’’ অফ ফিজিক্সের মৃত্যু।কিন্তু এই মৃত্যুটা কেমন?কেন
‘’ল’’ অফ ফিজিক্স মৃত্যুবরণ করতো?আমি অধিকাংশ চিন্তাশীল ব্যক্তিত্বকে বলতে শুনেছি
আইনস্টাইনের এই বক্তব্য ভুল কারণ ‘’ল’’ অফ ফিজিক্সের মৃত্যু ঘটেনি কারণ এখনো আমাদের
রিলেটিভিস্টিক জগতে ‘’ল’’ অফ ফিজিক্স সম্পূর্ণ রুপে অব্যাহত রয়েছে এবং আমরা
ফিজিক্সের সুত্র গুলি ব্যাবহার করে এখনো রিলেটিভিস্টিক জগতকে প্রেডিক্ট করতে
পারি।কিন্তু তারা সম্ভবত আইনস্টাইনের বক্তব্যের যথার্থতা নিরূপণ করতে অসচেতন
ছিলেন।কারণ আক্ষরিক অর্থেই ‘’ল’’ অফ ফিজিক্স প্লাঙ্ক স্কেলে ‘’সুইসাইড’’ করে বা
‘’ল’’ অফ ফিজিক্স আমাদের মাইন্ড ডায়মেনশনে কম্পিউটিং শূন্য থাকে,অতএব যেখানে ‘’ল’’
অফ ফিজিক্স আমাদের মাইন্ড ডায়মেনশনে কম্পিউটিং শূন্য সেখানে সেই প্লাঙ্ক স্কেলে
আমাদের বিজ্ঞানের ফিজিক্যাল এবং ম্যাথমেটিক্যাল আইডেন্টিফিকেশন ক্যান্সেল হয়ে
যায়।এটি টাইম ডায়মেনশনে সংঘঠিত কোন থ্রি-ডায়মেনশনাল ঘটনা নয় আর তাই
থ্রি-ডায়মেনশনাল জগতে ফিজিক্সের সেই ‘’এম্পটিনেস’’ ইফেক্টিভিটি ক্রিয়েট করেনা।কোয়ান্টাম
নট-লোকালিটির প্লাঙ্ক লিমিটে ‘’ল’’ অফ ফিজিক্স ব্যাং ডিটের বাস্তবতার মতোই কমপ্লিটলি
শূন্য বা এন্ড হয়ে যায়!
বিগব্যাং ডট বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে হাইপারডায়মেনশনাল স্পেস ছিঁড়ে মহাসম্প্রসারিত এই মহাবিশ্বের
স্পেসের লোকেশন কোথায় যদি স্বয়ং স্পেসের অস্তিত্ব পর্যবেক্ষকের সুপারপজিশনাল
মাইন্ড হয় যা প্লাঙ্ক লিমিটে কাজ করে?বৃহৎ মহাবিশ্বের স্পেসের প্রসারণ কি
পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ডায়মেনশনাল আইডেন্টিফিকেশনের আল্টিমেট লিমিট প্লাঙ্ক স্কেলকে
ভেঙে ফেলতে পারবে যেই স্কেল থেকে বৃহৎ জগতের স্পেসের সম্প্রসারণ পর্যবেক্ষণ করা
হচ্ছে?’’ Richard Dawkins’’ বলেছিলেন-
There does seem to
be a sense in which physics has gone beyond what human intuition can
understand. We shouldn't be too surprised about that because we're evolved to
understand things that move at a medium pace at a medium scale. We can't cope
with the very tiny scale of quantum physics or the very large scale of
relativity.
___Richard Dawkins
‘’আমাদের
এখন এ নিয়ে সচেতন হওয়া উচিত যে আমাদের ফিজিক্স এমন একটি এরিয়ায় কাজ করছে যেখানে হিউম্যান
ইনট্যুইশন কাজ করেনা।আমাদের এ জন্যে এতবেশি বিষ্মিত হওয়ার প্রয়োজন নেই কারণ মানব
সভ্যতার বিবর্তন ঘটেছে সেসকল বস্তুকে দেখার জন্যে যাদের মুভমেন্টের
স্পিড মেডিয়াম এবং যারা মেডিয়াম স্কেলের।আমরা
কোয়ান্টাম ফিজিক্সের অতি-ক্ষুদ্র স্কেল অনুধাবন করতে পারিনা এবং থিওরি অফ রিলেটিভিটির অতিবৃহৎ স্কেল।‘’
ডকিন্সের মতে
কোয়ান্টাম জগতের অতি-ক্ষুদ্র স্কেল বা প্লাঙ্ক লিমিটে আমাদের মস্তিষ্কের ইনট্যুইশন
কাজ করেনা কিন্তু তিনি সম্ভবত এটা বোঝানোর প্রচেষ্টা করেননি পর্যবেক্ষক যখন
প্লাঙ্ক স্কেলে একটি পার্টিকেলের প্রকৃতি পর্যবেক্ষণ করে তখন পর্যবেক্ষক স্বয়ং তার
সুপার পজিশনাল মাইন্ড ডায়মেনশনকেই পর্যবেক্ষণ করে যেই মাইন্ড ডায়মেনশনের
আইডেন্টিফিকেশন ব্যতীত একটি সাব-এটমিক পার্টিকেলের টাইম এন্ড মোমেন্টাম
আনচারটেইন।আর পর্যবেক্ষক যখন প্লাঙ্ক টাইমের সুপারপজিশনে স্বয়ং পর্যবেক্ষককেই বা
নিজের প্রকৃতিকেই পর্যবেক্ষণ করে তখন সেই পর্যবেক্ষণের রেজাল্টেন্ট ‘’শূন্য’’ আসে
আর সেজন্যেই সেখানে বা সুপারপজিশনে আমাদের মস্তিষ্কের ইনট্যুইশন আর কাজ
করেনা।ডকিন্স বলেছেন মানব সভ্যতার বিবর্তন ঘটেছে একটি মিডেল ক্লাসের ইউনিভার্সকে
অনুধাবন করার জন্যে যেখনে বস্তুর মুভমেন্ট আলোর গতিকে ভায়োলেট করেনা।কিন্তু এই
মিডল ক্লাসের জগতের ক্রিয়েটর যে পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ডায়মেনশন তা তিনি সম্ভবত তা
এড়িয়ে গেছেন[সম্মান মহান বিজ্ঞানীর প্রতি]। ‘’Neale Donald Walsch’’ বলেছেন-
“Quantum physics
tells us that nothing that is observed is unaffected by the observer. That
statement, from science, holds an enormous and powerful insight. It means that
everyone sees a different truth because everyone is creating what they see’’
তার বক্তব্য অনুসারে, ‘’কোয়ান্টাম ফিজিক্স আমাদের বলে-যা কিছু পর্যবেক্ষণ শূন্য তা পর্যবেক্ষক দ্বারা এফেক্টেট বা প্রভাবিত হয়না। বিজ্ঞানের এই বিবৃতি,একটি বিরাট এবং
ক্ষমতাবান অন্তঃদৃষ্টি রাখে।যার
মানে এই যে সকলেই ভিন্ন ভিন্ন
‘’সত্য’’ দ্রষ্টা কারণ সকলের নিউরো-ট্রান্সমিটার বা মাইন্ড নেট তার মহাবিশ্বের বা রিয়েলিটির গড বা সৃষ্টিকর্তা।‘’তাহলে এই মিডল ক্লাসের মহাবিশ্ব যা স্পিড অফ লাইট ভায়োলেট করেনা সেই জগত কোয়ান্টাম
সুপারপজিশনাল একটি মাইন্ডের কম্পিউটেশন বা আইডেন্টিফিকেশন।যা
দ্বারা প্রমাণিত হয় আমাদের মহাবিশ্ব আমাদের পর্যবেক্ষণ দ্বারা এফেক্টেড এবং তাই অস্তিত্বশীল সাব-এটমিক পার্টিকেল এবং মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি যেখানে
আমাদের লোকেশন।আমরা হাস্যকর ভাবেই মহাবিশ্বের স্পেস-টাইমকে আমাদের লোকেশন মনে করি যদিও প্রতিটি সাব-এটমিক পার্টিকেলের টাইম এন্ড স্পেস কোয়ান্টাম সুপারপজিশনাল মাইন্ডের আইডেন্টিফিকেশন
ব্যতীত শুধুই ‘’এম্পটিনেস’’।
ডকিন্স বলেছেন শুধু
মাত্র প্লাঙ্ক লিমিট নয় আমরা রিলেটিভ জগতের অতিবৃহৎ স্কেলেও কোনকিছু ফিল করতে পারিনা
বা আমাদের ফিলিংস প্লাঙ্ক লিমিটের মতোই কম্পিউটিং শূন্য হয়ে উঠে।ডাবল
প্লাঙ্ক লিমিট।এই ডাবল প্লাঙ্ক লিমিটের প্রস্তাব আমার নিজস্ব একটি ধারণা।কারণ
আমি চিন্তা করে দেখেছি রিলেটিভ জগতের অতিবৃহৎ স্কেল আমাদের মাইন্ড কম্পিউটিং করতে পারেনা
বা সেই বৃহৎ স্কেলে আমরা মহাবিশ্বের টাইম-স্পেস-ম্যাটার-এনার্জি
কোনকিছুই আইডেন্টিফাই করতে পারিনা।এই বৃহৎ স্কেল এতটাই
বৃহৎ যে স্কেলে আমাদের মস্তিষ্ক মহাবিশ্বের একটি অতি-ক্ষুদ্র কোয়ার্ক পার্টিকেলকেও জানতে পারেনা!তাহলে আমরা কি এখন বলতে পারিনা , ‘’ বৃহৎ জগতে আমাদের
মস্তিষ্কের ইনট্যুইশনের এই সীমা অতি-ক্ষুদ্র?’’ এই জগত এতই বিশাল এতই ব্যাপক যা আমাদের মস্তিষ্কে একটি অতি-পরমাণবিক কণিকার কম্পিউটেশন পর্যন্ত শূন্য করে তোলে ঠিক যেন কোয়ান্টাম সুপারপজিশনাল
একটি সাব-এটম?
ডাবল প্লাঙ্ক লিমিট
আমাদের নিকট সম্পূর্ণ নতুন একটি সম্ভাবনা উন্মোচন করে যে সম্ভাবনা আমাদের এমন একটি
পথের নিশ্চিত করতে পারে যে পথে আমরা একটি বিভ্রান্তি মুক্ত মহাবিশ্বের ফিজিক্যাল মডেল
আবিষ্কার করার চেষ্টা করে যেতে পারি!
রিসার এক্স-রে
নামক গ্যালাক্টিক ডায়রিতে আমি প্রস্তাব করেছিলাম,একটি সাব-এটমিক পার্টিকেলকে যদি
হাইপারস্পেসে জিরো ডায়মেনশনে মহাসংকুচিত বা বিগক্রাঞ্চ করা হয় তবে সাব-এটমিক পার্টিকেলটি অসীম
ডায়মেনশনাল হাইপারস্পেসে মহাসম্প্রসারিত হবে।কিন্তু কিভাবে সম্ভব একটি সাব-এটমিক
পার্টিকেলকে জিরো-ডায়মেনশনাল স্পেসে ক্রাঞ্চ করা যে পার্টিকেলটি অসীম ডায়মেনশনাল
হাইপারস্পেসে ব্যাং হয়ে যাবে?আমরা যদি আমাদের মস্তিষ্কের নিউরন সেলকে রিসার্চ করি
তবে সেখানে মলিকুল এবং মাইক্রো-মলিকিউলার রিলেশনশিপ আবিষ্কার করবো এবং মাইক্রোমলিকুলকে
যদি রিসার্চ করি তবে এটম এবং সাব-এটমিক পার্টিকেল আবার আমরা যদি সাব-এটমিক
পার্টিকেলকে রিসার্চ করি একটা সময় আমরা এত
ক্ষুদ্র একটি সীমায় উপনিত হবো যে সীমার অতীত আর কোন সীমা মহাবিশ্বে থাকতে পারেনা
এমন একটি লিমিট যেই লিমিটে এসে আমাদের মস্তিষ্ক মহাবিশ্বের
স্পেস,টাইম,এনার্জি,ম্যাটার কোনকিছুকেই কম্পিউটিং করতে পারেনা।আধুনিক বিজ্ঞান এই
সীমার নাম প্রদান করেছেন প্লাঙ্ক লিমিট যে লিমিট একটি এক পিকোমিটার কোয়ার্ক থেকেও
মিলিয়নথ বিলিয়নথ গুণ ক্ষুদ্র।কিন্তু প্রকৃতপক্ষে প্লাঙ্ক লিমিট আমাদের মস্তিষ্কের
এমন একটি লিমিট যে লিমিটে আমাদের মাইন্ড থ্রি-ডায়মেনশনাল ‘’ল’’ অফ ফিজিক্স এবং
ম্যাথমেটিক্স থেকে কম্পিউটিং ‘’শূন্য’’ হয়ে উঠে আর যখন একটি এটম প্লাঙ্ক লিমিটের
জিরো-ডায়মেনশনাল স্পেসে কম্পিউটিং ‘’শূন্য’’ হয়ে যায় তখন তার লোকেশন হয়ে উঠে
ইনফিনিট ডায়মেনশনাল স্পেস বা হাইপারস্পেস।তার মানে আমাদের ইউনিভার্স প্লাঙ্ক
এরিয়ার জিরো-ডায়মেনশনাল স্পেসে মহাসংকুচিত হয়ে স্পেস-টাইম- এনার্জি এবং ম্যাটার
থেকে কম্পিউটিং শূন্য হয়ে যায় এবং
মহাসম্প্রসারিত হয় হাইপারস্পেসে আর তাই থ্রি-ডায়মেনশনাল স্পেস থেকে
হাইপারস্পেসকে কম্পিউটিং করা যায়না।বিগব্যাং এবং বিগক্রাঞ্চ প্লাঙ্ক স্কেলে সেইম
টাইম ঘটে।অমিত রায় বলেছিলেন- “Beyond
the corridor of our space-time there are infinite numbers of universes, each of
them is governed by its own set of laws and physics.”।তার
মানে যেখানে আমাদের স্পেস-টাইম কম্পিউটিং শূন্য হয়ে যায় সেই জিরো-ডায়মেনশনাল
স্পেসেই ইনফিনিট ইউনিভার্স কাজ করে।যাইহোক আমরা আলোচনা করছিলাম আমাদের মস্তিষ্কের
একটি নিউরন সেল নিয়ে যাকে বিশ্লেষণ করলে এটম এবং সাব-এটমিক পার্টিকেল পাওয়া যায়
এবং সেই সাব-এটমিক পার্টিকেল প্লাঙ্ক এরিয়ায় এসে স্পেস,টাইম,এনার্জি এবং ম্যাটার
থেকে আমাদের মাইন্ড ডায়মেনশনে কম্পিউটিং শূন্য হয়ে উঠে আর যখন প্লাঙ্ক এরিয়ায়
আমাদের মাইন্ড ডায়মেনশন কম্পিউটিং শূন্য তখন তা অসীম ডায়মেনশনাল স্পেসের ‘’ল’’ অফ ফিজিক্সে টাইম ডায়মেনশনে কম্পিউটিং
হতে থাকে।
কিন্তু কেন
প্রতিটি ইউনিভার্স সেইম বিগব্যাং পার্টিকেল বিস্ফোরণ থেকে সৃষ্টি হয়নি?কেনো ভিন্ন
ভিন্ন ইউনিভার্স ভিন্ন ভিন্ন ব্যাং ডট ব্লাস্ট হয়ে তাদের ‘’ল’’ অফ ফিজিক্স নিশ্চিত
করবে?আমরা জানি ব্যাং ডট স্পেস-টাইম কম্পিউটিং শূন্য এমন একটি ডট যার অতীতে অনন্ত
ট্রিলিয়ন ইউনিভার্সের কোনো ইউনিভার্সেরই অস্তিত্ব
ছিলোনা এবং যার ফিউচারেও কোন ভার্সের অস্তিত্ব নেই।যদি তাই হয় তবে ভিন্ন ভিন্ন
মহাবিশ্ব কিভাবে ভিন্ন ভিন্ন মহাবিষ্পোরণ বিন্দু থেকে মহাসম্প্রসারিত হতে পারে?এর
উত্তর কি?বিজ্ঞান আমাদের আজো এই প্রশ্নের কোন সুষ্পষ্ট এবং গ্রহণযোগ্য উত্তর
দেয়নি।ডাবল স্লিট এক্সপেরিমেন্ট থেকে আমরা জেনেছি-পর্যবেক্ষক যদি একটি পার্টিকেলের
সম্ভাব্য টাইম এন্ড মোমেন্টাম কোন না কোন উপায়ে পূর্ব থেকে জেনে যায় তাহলে
সাব-এটমিক পার্টিকেলটি সেই সম্ভাব্য টাইম এন্ড লোকেশন গ্রহণ করবেনা বরং কোনো কোনো
ক্ষেত্রে সে ইন্টারফেয়ারেন্স প্যাটার্ন ক্রিয়েট করা স্টপ করে দেয়।এভাবে
এক্সপেরিমেন্টটি যতবার পরিচালনা করা হবে ততবার এক্সপেরিমেন্টার ভিন্ন ভিন্ন
রেজাল্টেন্ট আবিষ্কার করবে।বা সাব-এটমিক পার্টিকেলটি কোন না কোন উপায়ে এটা জেনে
যায় যে পর্যবেক্ষক তার ফিউচার টাইম এন্ড ভেলোসিডি জানে আর তাই সাব-এটমিক
পার্টিকেলটি পর্যবেক্ষকের জানা সেই টাইম এন্ড ভেলোসিডিতে কাজ করেনা যদিও সাব-এটমিক
পার্টিকেলটি ইনফিনিট ডিস্টেন্সে চলে যায় তার
আচরণে র্যান্ডমনেস বজায় থাকে।তার মানে একটি সাব-এটমিক পার্টিকেল পর্যবেক্ষকে
মাইন্ড ডায়মেনশনে প্যারালাল,পর্যবেক্ষক যদি একটি সাব-এটমকে জানে সেই নিউজ
সাব-এটমটির তাৎক্ষণিক জানা হয়ে যায় এবং সে র্যান্ডমনেস প্রকাশ করে বা
পর্যবেক্ষককে বুঝানোর ট্রায় করে-মহামান্য পর্যবেক্ষক আপনি আমাকে ‘’নিশ্চিত’’ করলেও
আপনি আমার ‘’অনিশ্চয়তা’’ শূন্য করতে পারেন
নি।এই আইডিয়াটি ব্যাং ডটের ক্ষেত্রেও
প্রযোজ্য!
আমরা জানি
ব্যাং ডট এমন একটি ডট যেখানে পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ডায়মেনশন স্পেস,টাইম,
এনার্জি,ম্যাটার,’’ল’’ অফ ফিজিক্স এবং ম্যাথমেটিক্স থেকে কম্পিউটিং ‘’শূন্য’’ হয়ে
যায় তার মানে ব্যাং ডটে পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ডায়মেনশন কোয়ান্টাম সুপারপজিশনে
ইনফিনিট ডায়মেনশনের মহাবিশ্বে বা হাইপারস্পেসে প্রবাবিলিস্টিক থাকে।অথবা একটি
কম্পিউটিং শূন্য মাইন্ড ডায়মেনশন ইনফিনিট ডায়মেনশনের ফিজিক্সকে সুনিশ্চিত ভাবে
জেনে যায়।পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ব্যাং ডটে হাইপারস্পেসকে নিশ্চিত ভাবে জানে।কিন্তু
আমরা জানি,পর্যবেক্ষক যখন একটি ইলেক্ট্রনের টাইম এন্ড মোমেন্টাম পূর্ব থেকে
নির্দিষ্ট করে নেয় তখন ইলেক্ট্রনটি র্যান্ডমনেস প্রকাশ করে ঠিক একইভাবে
পর্যবেক্ষকের কম্পিউটিং শূন্য ব্যাং মাইন্ড
যখন ব্যাং ডটে ইউনিফাইড ইনফিনিট ডায়মেনশনের মহাবিশ্বের ফিজিক্স এট দ্য সেইম টাইম
কম্পিউটিং করে ফেলে বা নিশ্চিত করে ফেলে তখন সেই ব্যাং পার্টিকেল ‘’10 Inverse 500’’ মেটা ইউনিভার্সে র্যান্ডমনেস
প্রকাশ করে বা মনে হয় যেন প্রতিটি ইউনিভার্স ভিন্ন ভিন্ন মহাবিস্ফোরণ বিন্দু থেকে
ভিন্ন ভিন্ন সময়ে স্পেসের ভিন্ন ভিন্ন ডায়মেনশনে মহাসম্প্রসারিত হচ্ছে।
‘’Flight: A Quantum Fiction Novel ‘’ এ ভানা
বোন্টা প্রশ্ন করেছিলেন-“Which came first — the observer or the
particle?”আমরা আজো উদ্ভাবন করতে সক্ষম হয়নি পর্যবেক্ষক পার্টিকেলের
ক্রিয়েটর অথবা পার্টিকেল ক্রিয়েটর পর্যবেক্ষকের।এদের উভয়ের মধ্যে কে
প্রথম?সাব-এটমিক পার্টিকেল পর্যবেক্ষকের আইডেন্টিফিকেশনের পূর্বে কোয়ান্টাম
সম্ভাবনায় অনিশ্চিত থাকে যার স্পেসে কোন ফিক্সড প্লেস এবং টাইমে কোন ফিক্সড
পাস্ট-প্রেজেন্ট এন্ড ফিউচার নেই আবার সেই পার্টিকেল ব্যতীতই পর্যবেক্ষক
অস্তিত্বশীল নয় তাহলে সত্যিকারে কার অস্তিত্বের জন্যে এদের কে দায়ী?’’David
Hoffmeister’’ বলেছেন-‘’Quantum physicists worked down to
the smallest units and realized that everything they thought they knew about the
world was not true. The world is about potentiality. In superposition, for
example, things appear where we believe they will appear. And that is exciting
because it is a science discovery that does not have to stay in the lab. It
actually has everything to do with who we are. It is the gateway to our
experience of being one with Source!”
আমরা
জানি,পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ডায়মেনশনাল আইডেন্টিফিকেশনেই একটি
সাইজ,সেইফ,স্পিন,রোটেশন শূন্য সাব-এটমিক পার্টিকেল সাইজ,সেইফ,স্পিন রোটেশন নিশ্চিত
করে অতএব পর্যবেক্ষকের আইডেন্টিফিকেশন ব্যতীত একটি সাব-এটমিক পার্টিকেল কোয়ান্টাম
সুপারপজিশনে মাইন্ড ডায়মেনশনাল কম্পিউটিং শূন্য হয়ে যায় অথবা সাব-এটমিক পার্টিকেলটি স্বয়ং পর্যবেক্ষক
মাইন্ড ডায়মেনশনে ইনফিনিট ডায়মেনশনের মহাবিশ্বে ইউনাইটেড হয়ে উঠে আর যখন
পর্যবেক্ষক একটি সাব-এটমকে স্পেস-টাইমে নিশ্চিত করে এবং সাব-এটমটির প্রকৃতি জানতে
যায় তখন পর্যবেক্ষক কখনোই জানতে পারেনা কেন এবং কিভাবে সাব-এটমটির উদ্ভব বরং একটি
সীমায় এসে পর্যবেক্ষক মাইন্ড কম্পিউটিং শূন্য হয়ে যায়।যে সীমাকে আমরা জানি প্লাঙ্ক
এরিয়া।
থ্রিডি
ইউনিভার্সের একটি থ্রিডি ব্রেন মহাবিশ্বের একটি অবজেক্টকে এনালাইসিস করতে করতে
থ্রিডি ইউনিভার্সের এমন একটি সীমানা আবিষ্কার করে যেই সীমায় থেকে একটি অতি-ক্ষুদ্র
সাব-এটমিক পার্টিকেলের স্পেস-টাইম পর্যন্ত কম্পিউটিং করা পসিবল নয় বা পর্যবেক্ষক
প্লাঙ্ক লিমিটকে কিছুতেই অতিক্রম করতে পারেনা,মনে হয়, এক পিকোমিটার আয়তনের একটি
কোয়ার্ক থেকে মিলিয়ন বিলিয়থ গুণ ক্ষুদ্র এই প্লাঙ্ক স্কেল অসীম মহাবিশ্বের সমান যে
অসীম ডায়মেনশনের মহাবিশ্বের পসিবিলিটি থেকে একটি অতি-ক্ষুদ্র থ্রিডি এটমকেও আর
কম্পিউটিং করা পসিবল হচ্ছেনা যেন প্লাঙ্ক স্কেল কম্পিউটিং শূন্য একজন পর্যবেক্ষক যে
মেটা-মহাবিশ্বে এক্সপেন্ডেট।আবার অসীম ইউনিভার্সকে জানতে গেলে সেই অসীম
ইউনিভার্সের এমন একটি সীমা ক্রিয়েট হয়ে যে সীমায় এসে আমরা অসীম ইউনিভার্সের
স্পেস-টাইম-এনার্জি-ম্যাটার এবং ‘’ল’’ অফ ফিজিক্সকে মাইন্ড ডায়মেনশনে আর কম্পিউটিং
করতে পারিনা অথবা আমরা অসীম মহাবিশ্বের অতি-ক্ষুদ্র একটি স্কেলে এসে আবার আমাদের
‘’থ্রি-ডায়মেনশনাল’’ ইউনিভার্সকেই খুঁজে পাই।তার মানে বিগব্যাং এবং বিগক্রাঞ্চ
সময়ের ডায়মেনশনে সংঘঠিত কোন বাস্তবতা নয়।বরং মহাসম্প্রসারিত মহাবিশ্ব আমাদের
মস্তিষ্কের একটি থ্রিডি ইলুশন যা প্লাঙ্ক স্কেলে মেটা ইউনিভার্স বা হাইপারস্পেসে
মহাসংকুচিত।
আমাদের থ্রি-ডায়মেনশনাল মহাবিশ্বের প্লাঙ্ক স্কেলে আমাদের মাইন্ড থ্রিডি স্পেস এন্ড টাইম কম্পিউটিং শূন্য হয়ে যায় এবং হাইপারস্পেসে ইউনিফাইড হয়ে কাজ করে।ট্রিলিয়ন
ট্রিলিয়ন প্যারালাল ইউনিভার্স প্লাঙ্ক স্কেলে এসে স্পেস এন্ড টাইম শূন্য হয়ে যায়
এবং তাই প্যারালাল ইউনিভার্সের কোন ইউনিভার্সটি প্লাঙ্ক স্কেলে কোন ইউনিভার্সের
স্পেস-টাইমে কাজ করে তা আমাদের কম্পিউটিং
শূন্য মাইন্ড ডায়মেনশনে অনিশ্চিত থাকে আর তাই অসীম ট্রিলিয়ন প্যারা ইউনিভার্সের
মধ্যে আমরা কোন ইউনিভার্সটিতে নিশ্চিতভাবে আছি তা এখনো সুনিশ্চিত নয়।কারণ আমরা
সম্ভাব্য সকল প্যারা ইউনিভার্সকেই ভারচুয়াল পার্টিকেলদের মতো কোন না কোন মাত্রায়
অনুভব করি আর আমাদের ইউনিভার্স সেই অসীম মাত্রার অনুভূতির একটি জিরো-ডায়মেনশনাল
এক্সপ্রেশন সম্ভবত।কারণ
একটি এমিবার মস্তিষ্কের অসীমের ফিলিংস যেমন একটি আদিম বাইসন
বা ডায়নোসরের অসীমের ফিলিংস একই নয়।একটি এমিবা একটি মাইক্রোস্কোপিক এলাকাকেই অসীম মনে করবে অথচ
একটি ডায়সনের নিকট কয়েক ট্রিলিয়ন পিকো-সেকেন্ডকে মনে হবে একটি অতি-পরমাণবিক কণিকা মাত্র।তার মানে একটি ত্রিমাত্রিক
প্রাণীর অসীমের ফিলিংস তার তিনটি ডায়মেনশনের মাঝেই সীমিত বা একটি 3D ব্রেনের অসীমের ফিলিংস 3D।স্পেসের কোন ডায়মেনশনই
অসীমের আল্টিমেট ফিলিংস পায়না,পাওয়া
অসম্ভব।সিক্সথ ডায়মেনশনাল মহাবিশ্বের অসী্মের ফিলিংস সিক্সডি। অসীমের এক্সুয়াল ফিলিংসের অভাব অসীমের মহাবিশ্বজনীন ডায়মেনশন 'জিরোকেই'' ডিফাইন করে।অসীমের ডায়মেনশন আসলে 'শূন্য''।তাই স্পেসের প্রতি্টি
ডায়মেনশনে আলাদা আলাদা ভাবে আমরা যে আলাদা আলাদা অসীমকে ফিল করি তা অসীমের জিরো-ডায়মেনশনাল এক্সপ্রেশন মাত্র।আমরা অসীমের জিরো-ডায়মেনশনাল এক একটি এক্সপ্রেসন ফিল করি,অসীমকে নয়।একই কথাটি প্যারালাল ইউনিভার্সের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য
প্যারালাল ইউনিভার্সের কোন ইউনিভার্সই অসীমের আল্টিমেট ফিলিংস প্রদান করেনা আর তাই
অসীমের মহাবিশ্বজনীন উপলব্দি ‘’শূন্যতাই’’ পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ডায়মেনশনে কাজ করবে
তথা পর্যবেক্ষক প্লাঙ্ক স্কেলে শুধুমাত্র একটি ইউনিভার্সে ফিক্সড নয়।
এভাবে হাইপারস্পেসের প্রতিটি স্পেস ডায়মেনশনেই একটি অতি-ক্ষুদ্র সীমানা কাজ করে যে প্লাঙ্ক সীমায় এসে হাইপারস্পেসের প্রতিটি স্পেস মাইন্ড ডায়মেনশনে স্পেস এন্ড টাইম কম্পিউটিং শূন্য হয়ে উঠে।টেনথ ইনভার্স ফাইভ হান্ড্রেট মেটা মহাবিশ্বের প্রতিটি আলাদা আলাদা ইউনিভার্স তাদের প্লাঙ্ক স্কেলে এসে মাইন্ড ডায়মেনশনে স্পেস,টাইম,এনার্জি,ম্যাটার,’’ল’’ অফ ফিজিক্স এবং ম্যাথমেটিক্যাল ফর্মুলা থেকে কম্পিউটিং শূন্য হয়ে যায় আর তাই প্লাঙ্ক লিমিটে থ্রি-ডায়মেনশনাল ইউনিভার্স ওয়ার্ম
হোল ক্রিয়েট করে হাইপারস্পেসে অথবা হাইপারস্পেস প্লাঙ্ক ওয়ার্ম
ক্রিয়েট করে আমাদের থ্রি-ডায়মেনশনাল স্পেসে সুইফট করে তা ডিফাইন করা পসিবল হয়না।আমাদের মহাস্প্রসারিত এই থ্রিডি মহাবিশ্বের স্পেস-টাইম যদি প্লাঙ্ক লিমিটে মাইন্ড ডায়মেনশনাল কম্পিউটিং শূন্য বা মহাসংকুচিত হয়ে যায় তবে ‘’10 inverse 500’’ মেটা ইউনিভার্সের কোন ইউনিভার্সে আমাদের মহাবিশ্বের স্পেস-টাইম কাজ করে এবং কোন ভার্সে আমাদের মহাবিশ্বের স্পেস-টাইম কাজ করেনা তা আমাদের মন ‘’ল’’ অব ফিজিক্স অথবা
‘’ল’’ অব ম্যাথমেটিক্স দ্বারা সুনিশ্চিত করতে পারেনা ঠিক যেন বিগব্যাং ডট যেখানে
‘’আইনস্টাইনের থিওরি অফ রিলেটিভিটি’’ এবং ‘’ল’’ অফ ম্যাথমেটিক্স ক্যান্সেল হয়ে
পড়ে।ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ইউনিভার্স প্লাঙ্ক স্কেলে আমাদের মাইন্ড ডায়মেনশনাল কম্পিউটিং শূন্য আর তাই ‘ল’’ অব ফিজিক্স এবং ম্যাথমেটিক্যালি কম্পিউটিং
শূন্য প্লাঙ্ক মাইন্ডই হাইপার ডায়মেনশনাল মহাবিশ্বের লোকেশন।এজন্যেই সম্ভবত, ‘’Eli Of Kittim’’ বলেছেন -“The
ultimate aim of reality is to become science fiction!”
কোয়ান্টাম ফিজিক্স অনুসারে,আমাদের থ্রিডি
ইউনিভার্সে সম্ভাব্য সকল মহাবিশ্ব উপস্থিত
কিন্তু আমাদের মস্তিষ্কের ইলেক্ট্রিক্যাল সিগন্যালে মেটা মহাবিশ্বের একটি
মহাবিশ্বের স্পেস এন্ড টাইম কম্পিউটিং বা নিশ্চিত করা যায় আর তাই সম্ভ্যাব্য অন্য
সকল ইউনিভার্স আমাদের মস্তিষ্কের ইলেট্রোম্যাগনেটিক সিগনালে অনিশ্চিত থাকে বা এম্পটি
স্পেস হয়ে কাজ করে।মিসিও কাকু বলেছেন, “The mind reels when we realize
that, according to this interpretation of quantum mechanics, all possible
worlds coexist with us. Although wormholes might be necessary to reach such
alternate worlds, these quantum realities exist in the very same room that we
live in. They coexist with us wherever we go.” ।তাহলে আমরা ইনফিনিট ইউনিভার্সের যে ইউনিভার্সেই মুভ করিনা কেনো ইনফিনিট ইউনিভার্স
কোথাও মুভ করতে পারবেনা। মিসিও কাকু বলেন,মহাবিশ্বের স্পেস-টাইম ওয়ার্ম হোলের
মাধ্যমে ফুটো করে অন্য কোন প্যারালাল ইউনিভার্সের স্পেস-টাইমে
প্রবেশ করা সম্ভব।কিন্তু আমরা জানি প্লাঙ্ক স্কেলে আমাদের মাইন্ড আমাদের
মহাবিশ্বের স্পেস,টাইম এবং ‘’ল’’ অফ
ফিজিক্স থেকে কম্পিউটিং শূন্য হয়ে যায় আর তাই প্লাঙ্ক লিমিটে আমাদের মাইন্ড এমন
একটি ওয়ার্ম হোল ক্রিয়েট করে যে ওয়ার্ম হোল আমাদের মহাবিশ্বের স্পেস-টাইম মেটা
ইউনিভার্সে এবং মেটা ইউনিভার্সের স্পেস-টাইম আমাদের থ্রিডি মহাবিশ্বে এবং আমাদের মস্তিষ্কের
নিউরাল লেন্সে নিয়ে আসে।তাহলে প্লাঙ্ক স্কেল হাইপারস্পেসের একটি ওয়ার্ম হোল যেখানে
আমাদের মাইন্ড ডায়মেনশন মেটা-মহাবিশ্বের আলাদা আলাদা প্রতিটি মহাবিশ্বের স্পেস,টাইম,এনার্জি,ম্যাটার,’’ল’’
অফ ফিজিক্স এবং ম্যাথমেটিক্যাল ‘’ল’’ থেকে কম্পিউটিং ‘’শূন্য’’ আর তাই প্লাঙ্ক
ওয়ার্মে আমাদের কম্পিউটিং শূন্য মাইন্ড স্বয়ং মেটা ইউনিভার্স ।
‘’I am Nonlocal Quantum Particle. The Mega town of my mind
is Hyperspace’’!
কিন্তু একটি পার্টিকেলকে কিভাবে হাইপারস্পেসে শূন্য মাত্রায় সংকুচিত করা সম্ভব
যা সাব-এটমিক পার্টিকেলটিকে অসীম মাত্রায় প্রসারিত করে তুলবে?অথবা কিভাবে সম্ভব
একই সাথে এবং একই সময় বিগব্যাং ও বিগ ক্রাঞ্চ সংঘঠিত হওয়া?আমরা জানি কোয়ান্টাম
সুপারপজিশনে একটি এক পিকোমিটার কোয়ার্ক পার্টিকেল ইনফিনিট ডায়মেনশনাল স্পেসের কোনো
স্পেস-টাইমে তারতম্য ফিল করেনা আর সেজন্যেই থ্রিডি জগতে যা মহাবিষ্পোরণ, একটি
সুপারপজিশনাল এটমের নিকট প্লাঙ্ক স্কেলে সেই মহা বিষ্পোরিত মহাবিশ্বের
মহাসম্প্রসারিত স্পেসকেই মহাসংকুচিত মনে হতে
পারে।কোয়ান্টাম সুপারপজিশনে একটি সাব-এটমিক পার্টিকেল স্পেসের
দৈর্ঘ,প্রস্থ,উচ্চতা এবং সময়ের ডিউরেশন ‘’শূন্য’’ হয়ে যায় বা জিরো-ডায়মেনশনাল
স্পেসে অসীমভাবে সংকুচিত হয় আর যখন পার্টিকেলটি পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ডায়মেনশনে
সাইজ,সেইফ,স্পিন এন্ড রোটেশন থেকে কম্পিউটিং শূন্য হয়ে যায় তখন পর্যবেক্ষক মাইন্ড
তাকে অসীম ডায়মেনশনাল স্পেস অথবা হাইপারস্পেসে কম্পিউটিং করে বা নিশ্চিত করে দেয় এবং
যখন একটি সাব-এটমিক পার্টিকেলের লোকেশন হাইপারস্পেসে নিশ্চিত হয়ে পড়ে তখন
সাব-এটমিক পার্টিকেলটি সাইজ,সেইফ,স্পিন,রোটেশন এবং স্পেস-টাইমে পর্যবেক্ষকের মনে
কোয়ান্টাম অনিশ্চয়তার সুত্র অনুসারে সীমিত এমপ্লিটিউটে লোকালাইজড হয়।তার মানে একটি
সাব-এটমিক পার্টিকেল কোয়ান্টাম সুপার পজিশনে প্লাঙ্ক স্কেলে কম্পিউটিং শূন্য হয়ে
যায় এবং প্লাঙ্ক স্কেলে পর্যবেক্ষকের কম্পিউটিং শূন্য মাইন্ডেই আবার তার সীমিত
এমপ্লিটিউডের লোকেশন কোয়ান্টাম অনিশ্চয়তার সুত্র অনুসারে এক্সপেন্ডিং ইউনিভার্সে নিশ্চিত করে।সময়ের উৎপত্তি প্লাঙ্ক স্কেল
থেকেই।‘’ Daniel M.
Greenberger’’ মতে, আইনস্টাইন বলেছিলেন, if quantum mechanics
were correct then the world would be crazy. Einstein was right - the world is
crazy.”
হ্যা!আমাদের ইউনিভার্স ক্রেইজি।কারণ কোয়ান্টাম ম্যাকানিক্স আমাদের একটি
ক্রেইজি মহাবিশ্বের সন্ধান প্রদান করে।এই ক্রেইজি ইউনিভার্স নিয়ে কথা বলার পূর্বে
তার ক্রেইজিনেসের সাথে আমাদের পরিচিত হওয়া উচিত।যেমন-আমি আমার দেহের সাইত্রিশ
ট্রিলিয়ন সেলে ইকুয়ালি উপস্থিত তথা আমি আমার কোন বডি সেলে কিছুটা কম অথবা কিছুটা
বেশি নয় আমি আমার দেহের প্রতিটি সেলেই ‘’1’’।কিন্তু প্রশ্ন হলো আমি যদি আমার দেহের ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন
সেলের প্রতিটিতেই ‘’এক’’ হয়ে থাকি তাহলে সেই ‘’এক’’ কি আর কখনো ‘’এক’’ হতে
পারে?আমার মাইন্ডকে আমার দেহের সাইত্রিশ ট্রিলিয়ন সেলে ‘’এক’’ হতে কত জিলিয়ন
আলোকবছর সময় প্রয়োজন হয়?এর উত্তর হলো ‘’শূন্য’’ সময় কারণ আপনার দেহের প্রতিটি
এটমেই আপনি সেইম বা এক আর তাই ‘’এক’’ কখনো এক হয়না ‘’এক’’ হতে পারে ’মাল্টি বা
বহু!আর তার মানে আপনি যখন আপনার মাঝে ‘’এক’’ তখন আপনি মাল্টি মহাবিশ্ব?আপনি আপনার
দেহের প্রতিটি এটমে ‘’এক’’ থাকার মানেই আপনি আর কোন সময় ‘’এক’’ হবেন না বরং আপনি
বহু বা মাল্টি ইউনিভার্স হবেন?ব্যাপারটি কি একেবারেই ক্রেইজি নয়?মনে করুন,একটি এটম
একটি এটমে টিউন বা এক, তার মানে এটমটি আর এটমটির মাঝে এক হতে পারবেনা কারণ যা এক
তা আর এক হয়না বরং এক থেকে ‘’শূন্য’’ হয় অথবা মাল্টি- ইউনিভার্স?তার মানে একটি এটম
যা এটম হয়ে আছে তা আর এটম হয়ে নেই বা সে মাল্টি ইউনিভার্স হয়ে আছে?
যদি আমাকে আমার কনসাসনেসে এক হয়ে থাকতে এক পিকোসেকেন্ড সময়ও প্রয়োজন না হয়
তাহলে আমার মাইন্ড ডায়মেনশন অসীম ট্রিলিয়ন
মহাবিশ্বে শূন্য হয়ে থাকতে কোন সময় প্রয়োজন হতে পারেনা।কিন্তু
কেন আমাদের মাইন্ড অসীম ট্রিলিয়ন
মহাবিশ্বের অতীত আর কোন মহাবিশ্বের স্পেস-টাইমে কাজ করতে পারেনা?অসীমের
অতীত আর কোন অসীমের অস্তিত্ব আছে কি যে অসীমে আমাদের মাইন্ড আর কোনো মহাবিশ্বের
স্পেস এন্ড টাইম কম্পিউটিং করবে?না!অসীম ট্রিলিয়ন ইউনিভার্সকে ক্রস করে আমাদের
মাইন্ড একটি অতি-পরমাণবিক কণিকাকেও আর কম্পিউটিং করতে পারেনা,অসীম মেটা মহাবিশ্বের
অতীত কোন ডায়মেনশনে এসে আমাদের মনের পক্ষে একটি এক পিকোমিটার আয়তনের কোয়ার্ক
পার্টিকেলকেও আর স্পেস-টাইমে কম্পিউটিং করা সম্ভব নয় অথবা অসীমের অসীম ট্রিলিয়ন
ইউনিভার্সের অতীতে আমাদের মাইন্ড ডায়মেনশন একটি কোয়ার্ক পার্টিকেলের থেকেও মিলিয়ন
বিলিয়নথ গুণ ক্ষুদ্র স্কেলে সংকুচিত হয়ে উঠে বা অসীম মহাবিশ্বের অতীত ডায়মেনশনে
আমাদের মাইন্ড একটি অতি-ক্ষুদ্র সাব-এটমিক পার্টিকেলের স্পেস-টাইমেরও কম্পিউটিং
শূন্যতা অনুভব করে এবং আমাদের মাইন্ড শূন্যতা অনুভব করে ‘’ল’’ অফ ফিজিক্স এবং ম্যাথমেটিক্সের
। বা অসীমের অতীত কোনো ডায়মেনশনে আমাদের মাইন্ড শূন্য ডায়মেনশনে কাজ করে যা
সুপারপজিশনাল।
কেন ঈশ্বরের ঈশ্বর নেই?ঈশ্বর যদি অস্তিত্বশীল হয় তবে সেই ঈশ্বরের অস্তিত্বের
জন্যে আর একজন ঈশ্বরকে অস্তিত্বশীল হতে হয়। এভাবে আমরা যদি আমাদের মাইন্ড ডায়মেনশনে ইনফিনিট
সংখ্যক ঈশ্বরকে ইমাজিন করি তবে সেই ইনফিনিট সংখ্যক ঈশ্বরের মধ্যে আল্টিমেইটলি কোনো
ঈশ্বরের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া সম্ভব হবেনা বা ইনফিনিট সংখ্যক ঈশ্বরের মধ্যে
আল্টিমেইট ঈশ্বরের একটি ‘’ভ্যাকুয়াম’’ বা ‘’শূন্যতা’’ আমাদের মাইন্ড ডায়মেনশনে কাজ
করবে।বা পর্যবেক্ষকের মস্তিষ্কে মহাবিশ্বের একটি ‘’গড ভ্যাকুয়াম’’ দেখা দেবে।বা
পর্যবেক্ষক যে কোয়ান্টাম সুপার-পজিশনে একটি সাব-এটমিক পার্টিকেলের টাইম এন্ড
মোমেন্টাম কোয়ান্টাম অনিশ্চয়তায় নিশ্চিত করে সেই পর্যবেক্ষকের পর্যবেক্ষণে সে’ই
টাইম এন্ড মোমেন্টামের স্রষ্টাকে বা গডকে ‘’শূন্য’’ মনে হবে কিন্তু মাইন্ড
ডায়মেনশনের এই ‘’শূন্যতাকে’’ যখন পর্যবেক্ষক
ডিফাইন করার প্রচেষ্টা করবে তখন দেখা দেবে কোয়ান্টাম অনিশ্চয়তা বা সম্ভাবনা।গড যখন
স্বয়ং গডকে জানতে চায় তখন রেজাল্টেন্ট শূন্যই আসে কারণ গড গডের মাঝে এক আর এক
কখনো একের উপস্থিতি জানতে পারেনা বরং সে মাল্টি
ইউনিভার্সকে অনুভব করে।কিন্তু কোয়ান্টাম ফিজিক্স অনুসারে, পর্যবেক্ষকের মস্তিষ্কের
আইডেন্টিফিকেশনের পূর্বে মহাবিশ্বের সাইজ,সেইফ,স্পিন,রোটেশন,টাইম,স্পেস কোয়ান্টাম
সুপারপজিশনে মাইন্ড ডায়মেনশনে এম্পটি হয়ে কাজ করে, এবং পর্যবেক্ষকের মস্তিষ্কের
অবজারভেশনেই মহাবিশ্বের সাব-এটমিক পার্টিকেলদের টাইম এন্ড মোমেন্টাম নিশ্চিত হয়্,
আর তাই রিয়েলিটির ক্রিয়েটর বা গড পর্যবেক্ষক।তার মানে পর্যবেক্ষের স্পেস-টাইম
কম্পিউটিং শূন্য মাইন্ড, কোয়ান্টাম সুপারপজিশনে একই ভাবে মেটা মহাবিশ্বের
সাইজ,সেইফ,স্পিন,রোটেশন থেকে এম্পটি থাকে আর যখন
স্বয়ং পর্যবেক্ষক ইনফিনিট ডায়মেনশনের সকল ডায়মেনশনে সুপারপজিশনালি একই ভাবে এম্পটি
তখন সেই গড বা পর্যবেক্ষক যখন প্রশ্ন করে মহাবিশ্বের গড কে? তখন সে মেটা মহাবিশ্বে একটি ‘’গড
ভ্যাকুয়াম’’ আবিষ্কার করে।
আমরা এখন জানি আমরা আমাদের কনসাসনেসে আছি এবং এক হয়েই আছি আর তাই আমাদের পক্ষে
আমাদের কনসাসনেসে এক হয়ে থাকার কোন প্রশ্নই আসেনা আর তাই আমাদের কনসাসনেস তার
উপলব্দিতে মহাবিশ্বের সাব-এটমিক পার্টিকেলদের উদ্ভবের প্রসেস এবং কারণ হিসেবে
মাইন্ড ডায়মেনশনে একটি ‘’শূন্যতাকে’’ আবিষ্কার করে আর সেই শূন্যতা হলো আমাদের
কনসাসনেসের এমন একটি শূন্যতা যা তাকে মেটা মহাবিশ্বে এক্সপেন্ড করে দেয় বা
মাল্টিপল ডায়মেনশনে এক্সপ্রেস করে।
আর তাই যখন আমরা যখন মেটা ইউনিভার্স বা ইনফিনিট ডায়মেনশনের ইউনিভার্সের অতীতের
স্পেস এন্ড টাইম ডায়মেনশনকে জানতে চাই আমরা তখন আসলে ইনফিনিট ডায়মেনশনে ইউনিফাইড
আমাদের মাইন্ড ডায়মেনশনকেই জানতে চাই অথবা ইনফিনিট ডায়মেনশনে ইউনিফাইড সেই মাইন্ড
ডায়মেনশনকে ইনফিনিট ইউনিভার্সের অতীত অন্য কোনো ইনফিনিট ডায়মেনশনাল ইউনিভার্স বা
মেটা ইউনিভার্সে আবার এক করতে চাই।কিন্তু
যখন স্বয়ং ইনফিনিটি মেটা ইউনিভার্সের অতীত কোন ডায়মেনশনকে কম্পিউটিং করতে চায় অথবা
পর্যবেক্ষক যখন অসীম ডায়মেনশনাল ইউনিভার্সের অতীত কোন ইউনিভার্সের স্পেস-টাইম
কম্পিউটিং করতে চায় তখন সেই স্পেস-টাইম কম্পিউটিং এ একটি অতি-পরমাণবিক কোয়ার্ক
পার্টিকেলের অস্তিত্বও নিশ্চিত করা সম্ভব হয়না।অন্যভাবে,পর্যবেক্ষক যখন অসীম
ডায়মেনশনের ইউনিভার্সের অতীত কোন ইউনিভার্সের স্পেস-টাইম কম্পিউটিং করতে যায় তখন
পর্যবেক্ষক মাইন্ড প্লাঙ্ক ওয়ার্ম হোলে পতিত হয় বা তার পর্যবেক্ষণে স্পেস-টাইম কম্পিউটিং শূন্য হয়ে দেখা দেয়।অথবা পর্যবেক্ষক বুঝতে পারে
ইনফিনিট ইউনিভার্সের অতীত কোন ইউনিভার্সের স্পেস-টাইমে যেখানে তার মাইন্ড ডায়মেনশন
স্পেস-টাইম কম্পিউটিং করতে পারেনা সেখানে স্পেস-টাইম অস্তিত্বশীল হতে পারেনা বা
পর্যবেক্ষক নিজেই স্পেস-টাইম ক্রিয়েটর।অথবা অসীমের অতীত কোন ডায়মেনশনে
পর্যবেক্ষকের মন প্রবেশ করতে পারেনা আর যেখানে পর্যবেক্ষকের মাইন্ড শূন্যতাকে
উপলব্দি করে বা মাইন্ড শূন্য সেখানে স্পেস-টাইমও অস্তিত্বশীল হতে পারেনা।যেখানে
অভজারবার শূন্য সেখানে স্পেস-টাইমও শূন্য।কারণ ইনফিনিট ইউনিভার্সের অতীত কোন
ডায়মেনশনে আমাদের মাইন্ড যদি একটি অতি-ক্ষুদ্র সাব-এটমিক পার্টিকেলকেও কম্পিউটিং
করতে সক্ষম হয় তবে আমাদের স্বীকার করে নিতেই হয় ইনফিনিটির অতীতে আরো একটি ইনফিনিটি
আছে যেই ইনফিনিটিতে আমাদের মাইন্ড একটি অতি-পরমাণবিক কণিকাকে জানতে পেরেছে!এর মানে
কি দাঁড়ালো?স্বয়ং ইনফিনিটি ইনফিনিটির সাথে মিট করেছে বা এক হয়েছে?কিন্তু আমরা জানি
এটি ইম্পসিবল।ইনফিনিট একটিই।ইনফিনিটি দুটি নয়।কারণ অনন্ত বিলিয়ন ইউনিভার্স এবং
অনন্ত ট্রিলিয়ন ইউনিভার্স।দুটোই এক,দুটোই একই অনন্তকে নির্দেশ করে। আর সেজন্যেই
অনন্তের মাঝে মিলিয়ন,বিলিয়ন অথবা ট্রিলিয়ন সকল প্রকার সংখ্যাই শূন্য হয়ে যায়!তাই
আমাদের মাইন্ড ডায়মেনশন অসীম মহাবিশ্বের অতীতে অনন্ত ট্রিলিয়ন অনন্তকে অনুসন্ধান
করলে রেজাল্টেন্ট শূন্যই আসে কারণ আমাদের মাইন্ড ডায়মেনশন অনন্ত বিলিয়ন মহাবিশ্ব
এবং অনন্ত ট্রিলিয়ন মহাবিশ্ব দুটোইকেই একই মনে করে!
অসীম মহাবিশ্বের অতীতে অনন্ত ট্রিলিয়ন অসীম মহাবিশ্বের অস্তিত্ব থাকলেও সেই
অস্তিত্ব আমাদের মাইন্ড ডায়মেনশনে একই মনে হয় যদি তাই হয় তবে সেই অনন্ত
ট্রিলিয়ন মহাবিশ্বের স্পেস-টাইম আমাদের
মনে কম্পিউটিং শূন্য হয়ে যায় বা প্লাঙ্ক লিমিট সৃষ্টি হয় যাকে আমি নামকরণ করেছি প্লাঙ্ক ওয়ার্ম।
প্লাঙ্ক স্কেলে যদি অনন্ত কোটি মহাবিশ্বের স্পেস-টাইমই কম্পিউটিং শূন্য হয় তবে
সেই কম্পিউটিং শূন্যতায় প্রতিটি মহাবিশ্বই আমাদের মনে একই অতএব এক আর কখনো এক হয়না!আর তাই পর্যবেক্ষক যখন
ইনফিনিট ডায়মেনশনের স্পেসের অতীত আর কোনো স্পেসকে জানতে চায় তখন কম্পিউটিং
‘’শূন্য’’ আসে বা প্লাঙ্ক ওয়ার্মে সুইসাইড করতে হয় কারণ অসীমে অসীম
সাইজ,সেইফ,স্পিন,রোটেশন,স্পেস এন্ড টাইম
শূন্য আর তাই অসীমের অতীত আর কোন অসীমের
প্রশ্নই আসেনা।
প্লাঙ্ক ওয়ার্ম হলো এমন একটি ওয়ার্ম যা পর্যবেক্ষকের সাথে পর্যবেক্ষককে কখনো মিট করতে দেয়না বা প্লাঙ্ক ওয়ার্মে
হাইপারস্পেস আমাদের থ্রিডি স্পেসে অথবা থ্রিডি স্পেস হাইপারস্পেসে কাজ করছে তা
আইডেন্টিফিকেশন করা অসম্ভব।কারণ প্লাঙ্ক স্কেলে অসীম সংখ্যক মহাবিশ্বের কোন
মহাবিশ্বেরই ফিজিক্যাল অস্তিত্ব থাকেনা আর তাই প্রতিটি মহাবিশ্ব প্লাঙ্ক স্কেলে
আমাদের মনে ফিজিক্যাল স্পেস-টাইম শূন্য হয়ে দেখা দেয় তাই কোন মহাবিশ্ব কোন
মহাবিশ্বে বাস করে তা পর্যবেক্ষক মাইন্ড প্লাঙ্ক ল্যাংথে তা অনুধাবন করতে পারেনা!
ব্যাপারটা একটু ক্লিয়ার করি,আমি প্রস্তাব করেছি,প্লাঙ্ক ওয়ার্ম যেখানে আমাদের
থ্রি-ডায়মেনশনাল মহাবিশ্বের একটি সাব-এটমিক পার্টিকেলকেও আর জানা বা গণনা করা
সম্ভব হয়না সেই প্লাঙ্ক ওয়ার্ম আসলে অনন্ত ট্রিলিয়ন মহাবিশ্বের প্রতিটি মহাবিশ্বে
উপস্থিত পর্যবেক্ষকের মাইন্ডকে আলাদা আলাদা ভাবে কোন মহাবিশ্বের
স্পেস-টাইম,ফিজিক্স এবং ম্যাথমেটিক্স জানতে দেয়না অথবা প্লাঙ্ক ওয়ার্মে পর্যবেক্ষক
কখনোই আলাদা আলাদা ভাবে জানতে পারেনা সে অনন্ত সংখ্যক অসীম মহাবিশ্বের কোন
মহাবিশ্বে উপস্থিত এবং কোন মহাবিশ্ব উপস্থিত নয় বা তার নিকট মনে হয়
মেটা-মহাবিশ্বের প্রতিটি মহাবিশ্বের স্পেস-টাইম শূন্য অথবা প্লাঙ্ক ওয়ার্মে পর্যবেক্ষক মাইন্ড মেটা
ইউনিভার্সকে ‘’ভ্যাকুয়াম’’ মনে করবে অথবা একটি প্লাঙ্ক মাইন্ড মেটা মহাবিশ্বের সকল
মহাবিশ্বকে একটি স্পেস-টাইম ভ্যাকুয়ামে
আবিষ্কার করবে!যদি প্লাঙ্ক স্কেলে পর্যবেক্ষকের মনে অনন্ত ট্রিলিয়ন মহাবিশ্বের
প্রতিটি মহাবিশ্বের স্পেস-টাইমকেই শূন্য মনে হয় অথবা মেটা মহাবিশ্বের প্রতিটি
মহাবিশ্বকেই ভ্যাকুয়াম মনে হয় তবে পর্যবেক্ষক আলাদা আলাদা কোনো মহাবিশ্বকেই যে
শুধু আর জানতে পারেনা তাই নয় বরং যেহেতু
প্লাঙ্ক স্কেলে মেটা মহাবিশ্বের প্রতিটি বিশ্বই সাইজ,সেইফ,স্পেস এবং টাইম শূন্য বা
এম্পটি অতএব সেই এম্পটি মহাবিশ্বে পর্যবেক্ষক মাইন্ড আলাদা আলাদা কোনো মহাবিশ্বকে
অনুভব করার প্রশ্নই আসেনা কারণ এম্পটিকে এক্সট্রা করে দেখার কোনকিছু নেই।অতএব
প্লাঙ্ক স্কেলে পর্যবেক্ষক মেটাস্পেসকে এম্পটি মনে করে !আর যদি মেটাস্পেস প্লাঙ্ক
স্কেলে এম্পটি হয় তাহলে সেই এম্পটি মেটাস্পেসে পর্যবেক্ষক শুধুমাত্র আলাদা কোনো
ইউনিভার্সকেই নয়,প্লাঙ্ক মাইন্ড আলাদা আলাদা করে ‘’10 Inverse 500’’ মহাবিশ্বের
সিঙ্গেল কোনো মহাবিশ্ব থেকে একটি অতি-ক্ষুদ্র সাব-এটমিক পার্টিকেলকেও আইডেন্টিফাই
করতে পারেনা,প্লাঙ্ক স্কেলে অনন্ত বিলিয়ন মহাবিশ্ব অথবা অনন্ত ট্রিলিয়ন মহাবিশ্ব
সকল মহাবিশ্বই এম্পটি আর সেই এম্পটি ইউনিভার্সের নিকট অসীম বা অসীম সংখ্যক অসীম
কোন তাৎপর্যই রাখেনা!
একটি কোয়ান্টাম সুপার পজিশনাল সাব-এট্মিক পার্টিকেল মাল্টি মহাবিশ্বের
স্পেস-টাইম ফিল করতে পারেনা অথবা একটি সুপারপজিশনাল সাব-এটমিক পার্টিকেলের নিকট
মাল্টি ইউনিভার্সকে মনে হয় ‘’ভ্যাকুয়াম’’ অথবা একটি সাইজ,সেইফ,স্পিন এবং রোটেশন
শূন্য কোয়ার্ক পার্টিকেল কোয়ান্টাম সুপারপজিশনে মেটা-ইউনিভার্সকে স্পেস-টাইম
আইডেন্টিফিকেশন শূন্য একটি এম্পটি মাইন্ড মনে করে।যা দ্বারা এটাই প্রতীয়মান হয়
যে,কোয়ান্টাম সুপারপজিশনে মাল্টি ইউনিভার্স একটি কম্পিউটিং শূন্য মাইন্ড বা
কনসাসনেস।
কোয়ান্টাম সুপারপজিশনে মেটা ইউনিভার্স যদি সাইজ,সেইফ,স্পিন,রোটেশন,স্পেস,টাইম
এবং ‘’ল’’ অফ ফিজিক্সের কম্পিউটিং শূন্য একটি এম্পটি মাইন্ড হয় তবে সেই কম্পিউটিং
শূন্য মাইন্ড যা একটি প্রবাবিলিস্টিক পার্টিকেলের টাইম এন্ড মোমেন্টাম নিশ্চিত করে
সেই পর্যবেক্ষক যখন প্রশ্ন করে সাব-এটমিক পার্টিকেলের টাইম এন্ড মোমেন্টাম নিশ্চিত
হওয়ার কারণ কি এবং কিভাবে সাব-এটমিক পার্টিকেলটি টাইম এন্ড মোমেন্টাম নিশ্চিত করলো
এবং সে মাইক্রোস্কোপিক পার্টিকেলদের সোর্স অফ এক্সিসটেন্স বা গডকে অনুসন্ধান করতে শুরু করে তখন সাব-এটমিক
পার্টিকেলটি কমপ্লিমেন্টারি আচরণ করে তথা সেই কম্পিউটিং শূন্য পর্যবেক্ষক মাইন্ড
যদি সময়ের মাত্রায় পার্টিকেলটির পজিশন
নিশ্চিত করে তখন পার্টিকেলটির স্পিড অনিশ্চিত হয়ে যায় এবং যদি সাব-এটমিক পার্টিকেলটির
স্পিড নিশ্চিত করে তবে তার পজিশন অনিশ্চিত
হয়ে যায়।এভাবে পর্যবেক্ষক যদি অনন্ত অসীম লাইট ইয়ার্স সময়ও অপচয় করে তবুও
সাব-এটমিক পার্টিকেলটির গডকে নিশ্চিতভাবে জানার জন্যে পার্টিকেলটির টাইম এন্ড
মোমেন্টাম একই সাথে এবং একই সময় কম্পিউটিং করতে পারবেনা।অথবা পর্যবেক্ষকের
কম্পিউটিং শূন্য মাইন্ড যা কোয়ান্টাম সুপারপজিশনাল একটি পার্টিকেলের টাইম এন্ড
মোমেন্টাম হাইসেনের অনিশ্চয়তার নীতি অনুসারে সীমিত স্কেলে নিশ্চিত করে সেই
পর্যবেক্ষক যখন সাব-এটমিক পার্টিকেলটির নিশ্চয়তার গডকে নিশ্চিত ভাবে কম্পিউটিং
করতে যায় তখন সাব-এটমিক পার্টিকেলটি পর্যবেক্ষকের মাইন্ড ডায়মেনশনে কম্পিউটিং
শূন্যতাই প্রকাশ করে!অথবা সাব-এটমের এই কমপ্লিমেন্টারি বিহেভ পর্যবেক্ষককে উত্তর
দেয়-
মহামান্য পর্যবেক্ষক!আমাদের টাইম এন্ড মোমেন্টামের অনিশ্চয়তা বা
কমপ্লিমেন্টারি আচরণের কারণ হলো আমাদের গড স্পেস এন্ড টাইম কম্পিউটিং শূন্য তাই
আপনি আমাদের টাইম এন্ড মোমেন্টাম নিশ্চিতভাবে কম্পিউটিং করতে পারবেন না বরং আপনার
কম্পিউটিং শূন্য আসবে!
লিখেছেন- রিসাস
ভার্চুয়াল ব্যাংস্পেস
Comments
Post a Comment